সাংবাদিকতা নিয়ে বাজারে এক প্রকার প্রোপাগান্ডা চালানো হয়—ইহা একটি মহৎ পেশা। এই প্রোপাগান্ডা গণমাধ্যমের শুরু থেকেই হয়তো এই পেশার মানুষেরা চালিয়ে আসছে। কিংবা যারা নিজেদের কালোকে আড়াল করার জন্য বা কালোর পক্ষে সাফাই গাওয়ার জন্য গণমাধ্যমে বিনিয়োগ করেছেন, তারা এই পেশার মানুষকে শাসন করার কৌশল হিসেবেই এই প্রোপাগান্ডাকে বেছে নিয়েছিলেন। নিপীড়িত পেশাজীবীরা এতে তুষ্ট থেকেছেন। আবার একে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে অনৈতিকতার সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন। বাস্তবের চিত্র ভিন্ন। সমাজের বা বাজারের আর সকল পেশার মতোই দোষ-গুণে ভরা এই পেশাটি। তবে তফাত কী? অন্যের দোষ বাছতে ব্যস্ত এই পেশার মানুষেরা নিজেদের অপরাধ নিয়ে কথা বলেন না। অন্যরাও ভয়ে এদের ঘাঁটাতে চান না, নিজেরাই আরো ফেঁসে যাবার ভয়ে। তবে গণমাধ্যমে যে রূপান্তর ঘটছে, তার একটি সুফল হিসেবে দেখা যাচ্ছে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গণমাধ্যম ও গণমাধ্যমকর্মীরা কেউই ছাড় পাচ্ছে না। ভোক্তার জবাবদিহিতার মধ্যে তাদের পড়তে হচ্ছে। ভোক্তারাই গণমাধ্যমের ভনিতা ও ভণ্ডামিগুলো নিয়ে এসেছে সাধারণের হাতের মুঠোয়। এই পর্যবেক্ষণেরই নির্যাস ও উদাহরণ রয়েছে প্রায় দেড়-দুই দশক ধরে লেখা “একমুঠো গণমাধ্যম” এর রচনাগুলোতে।
সূচীপত্র
খবর কী?
টিভি রিপোর্টিং
ভিডিয়ো জার্নালিজম
সোর্স
অনুষ্ঠান নির্মাণ
নিউজ প্রেজেন্টার
মফসসলে টিভি সাংবাদিকতা
ক্রাইম রিপোর্টিং
মিডিয়া বাহিত ব্যাধি
গণমাধ্যমে সনাতন ও নতুনের জয়-পরাজয়
ঈশ্বরের নাম বিজ্ঞাপন