ভারতীয় যুক্তিশাস্ত্র বহু দেশের বিশ্ববিদ্যালযে পড়ানো হলেও কেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের পাঠ্যসূচিতে আনা গেলো না, সেই প্রশ্নের উত্তর মিলে গেলো আরও অনেক ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনুসন্ধানের সাথে। আধুনিক ইউরোপীয় জাতিগুলোর বিকাশের সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোরও ইতিহাস। উল্টোভাবে উপনিবেশিত দেশগুলোর অবিকাশের সাথেও জড়িত সেখানকার বিশ্ববিদ্যালযের ইতিহাস। তাইতো ইংল্যাণ্ডের আগেই ভারতবর্ষের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ইংরেজিসাহিত্য পড়ানো শুরু হলো! কিভাবে স্থানীয় চাহিদা ও স্বার্থের থেকে, ঐতিহ্যের ধারা থেকে বিচ্ছিন্ন একটা বিশ্ববিদ্যালয় আমরা পেলাম। সেই ধারা কিভাবে অব্যাহত আছে, এর থেকে সম্বাব্য মুক্তির উপায়ও বা কী হতে পারে।