‘সহজ ভাষায় বাংলাদেশের সংবিধান’ বইতে আরিফ খান সাধারণ পাঠকের জন্যে চলতি রীতির বাংলা আমাদের সংবিধানকে রূপান্তরিত করেছেন। চল্লিশ বছর আগে যখন বাংলাদেশের সংবিধানের মূল বাংলা ভাষ্যের কাজ করেছিলাম তখনকার পরিস্থিতি ও প্রচলন বিচার করে আমরা ব্যবহার করেছিলাম সাধুভাষা। যেসব সংবাদপত্র তখন সাধুরীতির বাংলায় প্রকাশিত হয়েছে এখন তাদের বাহন হয়েছে কথ্যরীতি। সুতরাং সংবিধানের সর্বশেষ রূপের যে-সহজ ভাষ্য তিনি তৈরি করেছেন, তা সময়োপযোগী হয়েছে। আমি তাকে অভিনন্দন জানাই। সূচীপত্র
প্রস্তাবনা
প্রথম ভাগ
প্রজাতন্ত্র
দ্বিতীয় ভাগ
রাষ্ট পরিচালনার মূলনীতি
তৃতীয় ভাগ
মৌলিক অধিকার
চতূর্থ ভাগ
নির্বাহী বিভাগ
১ম পরিচ্ছেদ
রাষ্ট্রপতি
২য় পরিচ্ছেদ
প্রধানমন্ত্রি ও মন্ত্রিসভা
৩য় পরিচ্ছেদ
স্থানীয় শাসন
৪র্থ পরিচ্ছেদ
প্রতিরক্ষা কর্মবিভাগ
৫ম পরিচ্ছেদ
অ্যাটর্নি জেনারেল
পঞ্চম ভাগ
আইন সভা
১ম পরিচ্ছেদ
সংসদ
২য় পরিচ্ছেদ আইন প্রণয়ণ ও অর্থসংক্রান্ত পদ্ধতি
৩য় পরিচ্ছেদ
অধ্যাদেশ প্রণয়ন ক্ষমতা
ষষ্ঠ ভাগ
বিচার বিভাগ
১ম পরিচ্ছেদ
সুপ্রীম কোর্ট
২য় পরিচ্ছেদ
নিম্ন আদালত
৩য় পরিচ্ছেদ
প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল
সপ্তম ভাগ
নির্বাচন
অষ্টম ভাগ
মহা হিসা নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক
নবম ভাগ
বাংলাদেশের কর্মবিভাগ
১ম পরিচ্ছেদ
কর্মাবিভাগ
২য় পরিচ্ছেদ
সরকারি কর্ম কমিশন
নবম-ক ভাগ
জরুরি বিধান
দশম ভাগ
সংবিধান সংশোধন
একাদশ ভাগ
অন্যান্য
তফসিল