বড় চাচার তাড়া খেয়ে ছুটতে ছুটতে মাঠ, ডাকবাংলো পেরিয়ে একেবারে ঝিনুক নদীর তীরে চলে এলো সবুজপাড়ার অনিক। সেখানেই দেখা আজব জাদুকর ভুত্তুরি মিয়ার সঙ্গে। বড় অদ্ভুত সেই লোকটা। আস্ত একটা ডিমকে চোখের নিমিষে চুইংগাম বানিয়ে ফেলল! তার কথাতেও রহস্য! মশা, মারবেল, বটপাতা আর পেঁচার ডিম এনে দিলেই নাকি ভূত এনে দেবে অনীককে। কিন্তু অনীক পেঁচার ডিম পাবে কোথায়? সমাধান দিল জলিল। ভুতুড়ে লীলাবতীর টিলায় গেলেই নাকি ডিম পাওয়া যাবে। রাতের আঁধারে অচেনা দুজন লোককে গোপনে টিলার দিকে যেতে দেখে সন্দেহ হয় ওদের। কারা যায় ওই টিলায়? মতলবটা কী? দলবল নিয়ে লীলাবতীর টিলায় আসে অনীক। টিলার পেছন থেকে ভেসে আসে ইঞ্জিনের নৌকার শব্দ। তারপর সুনসান নীরবতা! ওদিকে গোপীপাড়ার সঙ্গে খেলায় হেরে যায় সবুজপাড়া। গোপীপাড়ার ছেলেদের টিটকারির প্রতিশোধ নিতে উড়ে যায় মিশুকের রকেট! পাড়ায় বেড়াতে আসে অ্যাংরি এষা। যাত্রা শুরু হয় খ্যাপা ক্লাবের। হঠাৎ লীলাবতীর টিলায় একটা ফিডার খুঁজে পায় জলিল। ওই ভুতুড়ে টিলায় ফিডার এলো কোত্থেকে? জমে ওঠে রহস্য। অন্ধকারে ঘোস্টবটের আর্তনাদ! তারপর হঠাৎ খবর আসে, জলিল উধাও! বন্ধুর খোঁজে বেরোল খ্যাপা ক্লাব। তারপর…