“পাজল ব্যাংক” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
উপরের বর্গটি কেটে সাতটি টুকরাে আলাদা করুন এবং এগুলাে পাশাপাশি সাজিয়ে একটি লাফিয়ে চলা ঘােড়া তৈরি করুন । এই ধরনের পাজলকে বলা হয় ট্যানগ্রাম। পৃথিবীর বিখ্যাত পাজলগুলাের মধ্যে অন্যতম ট্যানগ্রাম। একটি বর্গক্ষেত্র কেটে সাতটি টুকরাে করা হয় প্রথমে। দুটি বড় ত্রিভুজ, একটি মাঝারি ত্রিভুজ, দুটি ছােট ত্রিভুজ, একটি বর্গ ও একটি সামান্তরিক। এই সাত টুকরাে দিয়ে কী না তৈরি করা যায়! প্রায় সবকিছুই তৈরি করা যায় ট্যানগ্রামের এই সাত টুকরাে দিয়ে। মানুষের বিভিন্ন ধরনের ভঙ্গি, নানা ধরনের বিড়াল, কুকুর, বানর, পাখি, সাপ, গাছ, বাড়ি এবং প্রতিদিনের ব্যবহারের জিনিসপত্র। কীভাবে এই সাত টুকরাে ব্যবহার করে লাফিয়ে চলা ঘােড়া তৈরি করা যায় তা পাবেন এ বইয়ের ভেতর। এ ছাড়াও এতে রয়েছে জেব্রা পাজল, নুরিকেব, ডিসেকশন পাজল, হিতােরি, কেনকেন-এর মতাে অসংখ্য মাথা খারাপ করা মজার মজার পাজল।