বর্তমান সময়ের বৈশিষ্ট্য হতে কিছু ভিন্ন অবস্থা যা ভবিষ্যৎ সময়ে হতে পারে এমন সকল বৈজ্ঞানিক কল্পকথাকে এক কথায় সায়েন্স ফিকশন কিংবা বিজ্ঞান কল্পকাহিনি বলা হয়। কিন্তু শুধুই কল্পনার প্রসার নয় সেখানে বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণও দেয়া হয় ঘটনার বর্ণনায়। বাস্তবিক পর্যায়ে এখনাে সম্ভব নয় এমন সব বিষয়বস্তুর উপর ভিত্তি করে যুক্তিনির্ভর কল্পনার প্রসার দৃষ্টি সেখানে উপস্থাপন করা হয়ে থাকে। মাঝে মাঝে অতি-প্রাকৃতিক বিষয়বস্তুকেও সেখানে নিয়ে আসা হয়, কিন্তু তাকেও ম্যাজিক হিসেবে না এনে ‘লজিক’ হিসেবে আনা হয়। কিছুক্ষেত্রে সভ্যতাকে এমন একটা অবস্থানে পৌঁছে দেয়া হয় যেখানে দাঁড়িয়ে বর্তমানের অজ্ঞতা, অব্যবস্থাপনা আর এর ফলে ঘটতে পারে এমন সম্ভাবনাও সেখানে দেখানাে হয়। ‘সায়েন্স ফিকশন’ শব্দবন্ধটি ১৮৫১ সালে সর্বপ্রথম প্রচলন হয় অক্সফোর্ড ইংলিশ ডিকশনারিতে। দেশ বিদেশের বিখ্যাত ও বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় লেখকদের পাশাপাশি বেশ কয়েকজন তরুণ লেখকদের লেখা নিয়ে প্রকাশিত হলাে সায়েন্স ফিকশন এক্সক্লসিভ।