সাইদ বিন মুসাইয়িব রহ. বলেন, ‘৫০ বছর যাবৎ কোনোদিন আমার থেকে ‘তাকবিরে উলা’ ছোটেনি এবং ৫০ বছর যাবৎ আমি নামাজে মানুষের পিঠ দেখিনি (অর্থাৎ সব সময় প্রথম কাতারে নামাজ পড়েছি)।’ (হিলইয়াতুল আওলিয়া : ২/১৬৩)
সুফইয়ান বিন উয়াইনা রহ. বলেন, ‘নামাজের প্রতি পূর্ণ সম্মান প্রদর্শন হলো, ইকামাত দেওয়ার আগেই নামাজের জন্য উপস্থিত হওয়া।’ (সিফাতুস সাফওয়াহ : ২/২৩৫)
হাতিম আল-আসাম রহ. বলেন, ‘একদিন আমার এক ওয়াক্ত নামাজের জামাআত ছুটে গেলে কেবল আবু ইসহাক বুখারি রহ. আমাকে সান্ত্বনা দিলেন; অথচ যদি আমার সন্তান মারা যেত, তাহলে দশ হাজারেরও অধিক মানুষ আমাকে সান্ত্বনা দিত। কারণ, মানুষের নিকট দ্বীনি মুসিবত দুনিয়াবি মুসিবতের তুলনায় তুচ্ছ!’ (মুকাশাফাতুল কুলুব : ৩৬৪)