“রক্তবন্দি” বইয়ের প্রচ্ছদে লেখা:স্কুলে প্রতিদিন লেট করে আসে অদ্ভুত এক মেয়ে। দিনে দিনে শান্ত স্বভাবের মেয়েটার প্রতি অংকের শিক্ষক রহিমুল্লাহর মনে জমাট বাঁধতে থাকে প্রগাঢ় মমতা। মেয়েটা কেন অদ্ভুত সেই রহস্যের টানে একদিন তার পিছু নেন। বেরিয়ে আসতে থাকে অতিপ্রাকৃত সব ঘটনা। অন্যদিকে বুড়াে নিশিকান্তের ঘড়িটা আটকে আছে সময়ের চক্রে। চেহারা দেখেই সিদ্দিকুর বলতে পারে কোন মানুষটা মরতে ‘চলেছে। গােরখাদক শরিফুল বিশ্বাস করে তার হাতে আছে এক আধিভৌতিক ক্ষমতা। এই শহরেরই কোনাে এক গলিতে আছে আস্ত মানুষের খােলস বদলানাের কারখানা।। এমন ১১টি পরাবাস্তব গল্প নিয়ে ‘রক্তবন্দি।