“ঈশ্বরী” বইটির ভূমিকা থেকে নেয়াঃ
ঈশ্বরী কোন প্রতীকী প্রেমিকা নয়। ঈশ্বরী নিজেই একটি প্রতীক। বােদ্ধাদের জন্য ঈশ্বরী শান্তির। প্রতিক্রিয়াশীলদের জন্য নানান কূটকৌশল। এবং সমস্ত গল্পই উপলব্ধির অবকাশ রাখে। এবং এই অবশ্যম্ভাবী সত্যকে স্বীকার করতে হবে যে, স্যাপিয়েন্সদের ধারাবাহিক বিবর্তন ও পরিবর্তনেই জগতের সর্বশেষ উল্কর্ষ। এবং এই পরিবর্তন, চিন্তার শেষদিনে আরও দ্রুতগতিসম্পন্ন ঘােড়ার রুপে বলবান। স্যাপিয়েন্সরা তাদের বিলুপ্তির দিন পর্যন্তই যুদ্ধরত।
আজ যা সর্বজন স্বীকৃত। কালই তা ভঙ্গুর। সুতরাং সমস্ত ধারণাই আপেক্ষিক। যুগবােদ্ধারাই কেবল বুঝতে পারে অন্তর্নিহিত ইচ্ছাপ্রবাহ। এবং দেখতে পারে সদূর স্বপ্নসমারােহ।