‘আমার অযুত-নিযুত ভালোবাসা,
তুমি লক্ষ-কোটি গুনে বাড়িয়ে নিও রিভু’। রবিনের চিঠি লুকিয়ে পড়ছিল রিনভী। আজই এসেছে এ চিঠি। হঠাৎই মা তাকে খেতে ডাকতে আসায়, চিঠিটা লুকিয়ে রাখে বালিশের তলায়।,
হানিমুন ট্রিপে সুরভি, শিহাব ব্যাংককে চলে যাবার পর, বাসাটা কেমন জানি শুনসান হয়ে গেছে। সামাদ সাহেব খাবার টেবিলে প্রস্তাব দেন, সবাইকে নিয়ে কক্সবাজার ট্যুরে যাবেন। খাবার টেবিলেই তিনি শ্যালক টুনুকে এরেঞ্জ করতে বলেন। সাথে সাথে হৈ চৈ পড়ে যায়! সুমিত, রিনভী দারুন খুশী! রিনভীর ছুটি আর দশ দিন বাকি। তাকেও চলে যেতে হবে, তার রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের হোস্টেল জীবনে। সুমিতও চলে যাবে ঢাকায় ভার্সিটির হলের জীবনে। যে যার গন্তব্যে আবারও ফিরে যাবে।,
বাড়ি হলো কেন্দ্রবিন্দু। তাকেই কেন্দ্র করে মানুষ পথ চলে অভিষ্ঠ লক্ষে বৃত্তাকারে। আবার তাদের ফিরতে হয় নিজ কেন্দ্র বিন্দুতে।