সংবাদ সম্মেলন ডেকে দুই বন্ধু দাবি করে- পাবনার এক জমিদারের গুপ্তধনের সন্ধান জানে ওরা। তারপর পুলিশ আর মাফিয়ার খপ্পড়ে ঘটনা-দুর্ঘটনায় জীবন থেকে পালিয়ে বেড়াতে হয় দুই বন্ধুকে।
ঝিরি মেয়েটার মস্তিষ্ক বেদখল হয়ে যায় হঠাৎ দেখা এক ছেলের দাপুটে হাসির জোয়ারে। সেই ছেলের সাথে দেখা হবে, ভালোবাসা হবে, এমন আশায় বদলাতে থাকে জীবনের বাঁক। এক সময় মনে হয় মরুভূমিতে হারিয়ে ফেলা একটি সরষেদানা খুঁজে জীবন শেষ করছে।
ক্রসফায়ারের আসামীর মুখে জীবনানন্দ দাশের কবিতা শুনে আসামীকে ছেড়ে দেন ওসি মামুন। যার ভেতর এত উৎসাহে জীবনানন্দের বাস, তার মৃত্যু মামুনের বুলেটে হতে পারে না। কপালে জোটে ওএসডি। অথচ ওসি মামুন চেয়েছিলেন গাঙচিলের মতো উড়ে বেড়ানো জীবন।
হাশেম মোল্লা যুবক বয়সে ভালোবেসেছিলেন মনিবের স্ত্রী কাকলী দাসকে। কাকলীও ভালোবেসেছিল তাকে। কাকলী তাকে ঘর দিতে চেয়েছিল; তিনি চেয়েছিলেন কাকলীকে স্বস্তির সাগরে ভাসাতে। তাদের জীবনে নেমে আসে ভয়ংকর এক সন্ধ্যা।
নিপাতনে সিদ্ধ; আপন করতে পারেননি অথচ যাপন করছেন এমন জীবনের আখ্যান।