“এই নগরের পথে” বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ
‘সরি, এভাবে হাত ধরাটা উচিত হয়নি।
‘ইটস ওকে, আমি জানি আপনি খেয়াল করেননি।
‘সরি সেজন্য না, খেয়াল করার পরও আরাে তি সেকেন্ড ইচ্ছে করে ধরে রাখার জন্য।
‘ আফরীন হেসে উঠল। কাঁচভাঙা হাসি না, নয় দুষ্টুমি হাসিও। নিঃশব্দ এই হাসিটাকে সংজ্ঞায়িত করার মা জ্ঞান আমাকে দেয়া হয়নি। আবছা আঁধারিতে এ হাসি যে কারাে বুকে চিনচিনে ব্যথা তৈরি করতে যথেষ্ট… …
আজকাল এই নগরের পথে হেঁটে বেড়ানাের সম চোখকান খােলা রাখলেই এক যুগলকে দেখা যায় হাতে বানিয়ে গাড়িতে গাড়িতে গিয়ে টাকা তুলতে এখানে কয়েকটি রহস্য আছে। মেয়েটা কোটিপতি হওয়া সত্ত্বেও কেন এভাবে টাকা তুলছে সে রহস্য রহস্য তাদের মধ্যকার সম্পর্ক নিয়েও। তার নিজেরাও জানে না তাদের মধ্যে সম্পর্কটা ঠিক কী ভাই-বােন, ছাত্রী-শিক্ষক, সাইকিয়াট্রিস্ট-রােগী নাৰি প্রেমিক প্রেমিকা!
তবে সবচাইতে বড় রহস্যের তল আপনি পুরে বইয়ের কোথাও খুঁজে পাবেন না। কোটিপতি মেয়েটা সাথে থাকা ওই যুবকের রহস্য। একজন অভ্র, এ সাক্ষাৎ বিভ্রান্তি।
আবারও একবার স্বাগতম অভ্র’র মায়াময় জগতে। এ জগতে রহস্য আছে, বিভ্রান্তি আছে, হাসি আছে, প্রাে আছে, কান্না আছে কিন্তু বের হবার রাস্তা নেই!