“এ মিস্ট্রি অব ফোর্থ সেঞ্চুরি” বইয়ের প্ল্যাপের লেখা:
ষােলশ বছর পূর্বে, সেসেনিয়া নদীর তীর ঘেঁষে গড়ে ওঠা, গ্রীসের এক নির্জন বনে বাস করতাে কাঠুরে কন্যা অ্যালেক্স । পৃথিবীতে বাবা ছাড়া আপন কেউ ছিলাে না তার। এক অশুভ সকাল, অ্যালেক্সের জীবনটা ওলটপালট করে। দেয়। নিজ বন, নিজ রাজ্য ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়। বাইরের জগৎ সম্পর্কে অ্যালেক্সের ধারনা কিঞ্চিতই। বিপদের মুহূর্তে সর্বক্ষণ ছায়ার মতাে। পাশে থাকে লিও। যে অ্যালেক্সকে বাঁচাতে, তাকে নিয়ে পা বাড়ায় অজানার উদ্দেশ্যে। একটা সময় অ্যালেক্সের প্রতি এক সর্বগ্রাসী মায়ায় জড়িয়ে যায় অন্য একজনের জীবন, যার সাথে জড়িত পুরাে রােমান সাম্রাজ্যের ভবিষ্যৎ। নীরবে ভাগ্যকে মেনে নেয় লিও। পাওয়া যায়, অলিম্পিয়া হতে প্রেরিত পৃথিবীতে জিউসের। সর্বশেষ নিদর্শনের সন্ধান। ঘটনার পরিক্রমায় চলতে থাকে পিতা-পুত্রের দ্বন্দ্ব, সিংহাসন নিয়ে ষড়যন্ত্র এবং সিনেটের অসহযােগ। উন্মােচিত হয়। কিছু অযাচিত সত্যের। ঘটে যায় কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত পরিণতি, যা অনেককে ঠেলে দেয়। ধ্বংসাত্মক এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে।