“নেভার লেট মি গো” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা:
উপন্যাসটিকে অনেকে বলেন সাইন্স ফিকশন, আমি বলবো বেদনাদায়ক এক ত্রিভূজ প্রেমের উপন্যাস। সাইন্স ফিকশন টাইপের কনো কিছু এই গল্পটিতে পাওয়া যাবে না। বরং এই গল্পটিতে আছে মানুষের গল্প, কিছু সুন্দর সম্পর্কের গল্প, বিজ্ঞান ও নৈতিকতা নিয়ে পরীক্ষার গল্প। একটি বোর্ডিং স্কুলে অসংখ্য বাচ্চাকে বড় করা হচ্ছে। এই বাচ্চাগুলো জন্ম নিয়েছে অন্য কারো ক্লোন থেকে। তাদেরকে লেখা-পড়া শিখিয়ে সুন্দর জীবন-যাপনের সুবিধা দিয়ে বড় করার একটি মাত্র কারন, তারা পূর্ণ বয়স্ক হয়ে উঠবার পর তাদের সকল অঙ্গ দান করে তাদের ডিএনএর উৎসকে দীর্ঘ জীবন দান করতে পারে। একদল মানুষ নিজের বিকল হতে পারে এমন অঙ্গ প্রত্যঙ্গের নিরাপদ সরবরাহ নিশ্চিত করতেই এদের জন্ম দিয়েছে। কাজুও ইশিগুরোর লেখা নেভার লেট মি গো বইটি না পড়লে জানতেই পারতাম না বিষন্নতার এত রুপ।