“দৃশ্যত অদৃশ্য” বইয়ের প্রচ্ছদের লেখা:বন্ধু ঋত্বিকের অনুরােধে প্রয়াত বিখ্যাত চিত্রশিল্পী মাযহারুল করিমের বাড়ি বটবৃক্ষর চুরির রহস্য উন্মােচন করতে গিয়ে ভালােভাবেই আটকা পড়ে শােভন। একদিকে চমত্তার ব্যক্তিত্বের মেয়ে গুঞ্জনের সঙ্গে পরিচয়, অন্যদিকে গুঞ্জনের সেই চিত্রশিল্পী চাচার মৃত্যু রহস্য আর সেই সঙ্গে গুপ্তধন উদ্ধারের নেশা
সবমিলিয়ে শােভন বটবৃক্ষ নামক বাড়ির সঙ্গে জুরিয়ে যায় আষ্টেপৃষ্ঠে। হাজারাে বিপদ বিপত্তি পেরিয়ে রহস্য যখন উন্মােচনের দোরগােড়ায়, ঠিক তখনই তার সহকারী মুরাদকে অপহরন করে কুচক্রীরা। মুরাদকে শােভন নিজের ছােট ভাইয়ের মতাে ভালােবাসে, তাই তার অন্তর্ধানে মুষড়ে পড়ে শােভন। একদিকে ভালােবাসার মানুষকে দেয়া প্রতিশ্রুতি, অন্যদিকে স্নেহের টান…
এমনি টানাপােড়নের মাঝ থেকে শােভন কিভাবে নিজেকে টেনে বের করে আনবে? সে কী পারবে তার ক্ষুরধার বুদ্ধি দিয়ে সকল রহস্যের সমাধান দিতে? গােয়েন্দা শােভনের এই দুর্দান্ত অভিযান কাহিনী লিখতে বসে আমি নিজে যেমন বারবার রােমাঞ্চিত হয়েছি, পাঠকবৃন্দের বেলায়ও তার অন্যথা হবে না সেটা হলফ করে বলতে পারি।