হুট করে ঢাকা শহরে একের পর এক খুনের ঘটনা ঘটতে থাকে। খুন হওয়া লাশগুলো কেবল মেয়েদের, তাও আবার ধর্ষণের পর হত্যা! হত্যার পর অদ্ভুতভাবে পাথর দিয়ে থেতলে দেওয়া হচ্ছে ভিক্টিমের চেহারা। খুনগুলো একই ধরনের; পার্থক্য শুধু প্রত্যেকটা লাশের হাতে পাওয়া যাচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন লেখকের নাম ও তাদের লেখা একটি বইয়ের নাম।
হঠাৎ করেই মেয়ে জাতির উপর কেন খুনির এত আক্রোশ? সত্যিই কি আক্রোশ? নাকি এই আক্রোশ প্রকাশের মাধ্যমেই সে মেয়ে জাতির উপর পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম মানুষগুলোকে উদার হতে আহবান করছে?
এতগুলো খুন, ধর্ষণের কোনো সুরাহা যখন পুলিশ করতে পারছেন না, ক্রাইম রিপোর্টার যখন নিউজ করতে করতে ক্লান্ত, তখন মামলা চলে যায় ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চের আন্ডারে। অল্প সময়ের মধ্যেই তাদের হাতে চলে আসে এক অবাক করা তথ্য!
খুনি এতদিন, পুরো প্রশাসনকে নাচিয়ে তাদেরই নাকের ডগায় খুন করে বেড়িয়েছে! সে কীভাবে, কেন এত নিখুঁতভাবে একের পর এক খুন করেছে, সেরহস্য লুকিয়ে আছে খুনির দেওয়া ক্লুর ভেতর। চলুন, ‘দ্য স্টোনম্যান মার্ডার’ থ্রিলার থেকে জেনে নিই সেই ভয়াবহ খুনের পেছনের ঘটনা।