মানব হৃদয়ের সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম অনুভূতি আর গভীরতম চেতনার শৈল্পিক ও নিখুঁত প্রকাশ মাধ্যম হলো কবিতা। শিশুসুলভ সরলতা ও আন্তরকিতায়, হৃদয় থকেে উৎসারতি অকৃত্রিম পরিবেশনায় কবি হৃদয়ই যে শুধু পারে শতরূপ, শতধারায় নিঃস্বার্থ নিশঙ্কচিত্তে নিজেকে নিবেদন করতে প্রেমের আহবানরে কাছে তা নবাগত এই কবির কবিতা পড়লেই শুধু অনুভব করা সম্ভব। তার কবিতায় আবেগের যে সহজ প্রকাশ তা আমাদেরকেও আপ্লুত করে নিয়ে যায় শাশ্বত্ব প্রেমের এক অবনিশী ভাববহিব্বলতায় যা আমাদরে মাঝে ঐশী প্রেম অবগাহন করার অনভুতি জন্ম দেয়। আর প্রায় প্রত্যকে কবিতার শেষ অংশে একটি ম্যাসজে একবোরে সহজাতভাবেই যেন চলে এসেছে যা র্পূব নির্ধারিত ছিল না বলেই প্রতীয়মান হয়। কবি এসব কিছুকেই সেই সদাজাগ্রত প্রেমিক স্রষ্টার অসীম দয়ার বহিহপ্রকাশ বলে উল্লেখ করেছেন। শত রূপে, শত ধারায় তাই তিনি কবিতার ভাষায় সেই মহান স্রষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞতাই প্রকাশ করেছেন বার বার, প্রতিবার। সবকিছু বিচার-বিশ্লেষণ করে তাই এটিই বলা যায়, বইটির উৎসর্গ সঠিক হয়েছে। পাঠকের প্রতি সনির্বন্ধ অনুরোধ কবতিাগুলো শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার। আশা করি সবারই ভালো লাগবে।