ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা
রবিনের আব্বা বদলী হয়ে বান্দরবানে এসেছেন। অফিস থেকে গুরুত্বপূর্ণ ফাইল চুরি হয়ে যায়। মহাবিপদে পড়ের তিনি। বাসার সবাই খুব চিন্তিত। রবিনের এলিয়েন বন্ধু গ্রহানুর দেয়া করিং রিমোট ভেঙ্গে গেছে। তাকে ডাকলে পারছে না। রবিনের আব্বার বিপদে গ্রহানুর কোন সাহয্য কর পারত কিনা, কে বলতে পারে। তাকে ডাকতে পারলে ভালো হত। রবিন ভাবে, নতুন ঠিকানা গ্রহানু জানে না। গ্রহানুর সাথে বোধ হয় আর দেখা হবে না। ক্লাসের কিছু ছেলের সাথে রবিনের বিরোধ বাধে। রবিন ক্লাসের এক বন্ধুকে নিয়ে বাদুর গুহা দেখতে যায়। চুপিসারে দুষ্টু ছেলের দল রবিনের পিছু নেয়। সে তা জানে না। দুযোগ বুঝে দুষ্টু ছেলের দল রবিনকে ধাক্কা দিয়ে বাদুর গুহায় ফেলে দেয়। গুহার ভেতর অন্ধকার। রবিন চোখে কিছু দেখতে পায় না। বাদুর কামড়ে কামড়ে ক্ষত বিক্ষত করে। অসহ্য যন্ত্রণায় রবিন জ্ঞান হরিয়ে ফেলে। কে বাঁচাবে রবিন কে? রবিন কি গুহা থেকে জীবিত ফিরে আসতে পারবে স্বাভাবিক জীবনে? নাকি তার জীবনের এখানেই সমাপ্তি।