ফ্ল্যাপে লিখা কথা
কয়েকজন খেলোয়াড়, কয়েকটা জীবন, কয়েকটা লড়াই, কয়েক টুকরো আনন্দ। টুম্পা, রাকিব, জাভেদ, তিথি ,কাঁকন, মাসুদা ওদের মধ্যে একটাই মিল-খেলা। কেউ ক্রিকেটার,.কেউ তীরন্দাজ। প্রত্যেকের নিজের গল্প আছে। সেই গল্প গুলো খেলার মাঠে এসে একাকার হয়ে যায়। মাঠের খেলাটা কখন যেন প্রেমের দিকে মোড় নিতে শুরু করে।
টুম্পা খুলনা থেকে ঢাকায় আসে বাবার স্বপ্ন পূরণ করবে বলে, তীরন্দাজ হবে বলে। সিনেমার মত তরতর করে এগোতে থাকে ওর স্বপ্ন। কিন্তু স্বপ্নের পাশে লুকানো তিথি-মাসুদাদের গল্প। আর নারায়গঞ্জ বস্তিতে মানুষের শিকার মাসুদ।
টুম্পার সঙ্গে রহস্যময় বাধনে জড়িয় পদে উঠতি ক্রিকেটার রাকিব। জাতীয় দলে খেলার স্বপ্নে বিভোর রাকিবের কাঁধে চেপে বসে কোচ সুজন সারের অপূর্ণ আকাঙ্খা। আর টুম্পার সঙ্গে রহস্যময় সম্পর্কের কারণে হয়ে ওঠে অধিনায়ক জাভেদের ‘শত্রু’।
দু দিন আগ পর্যন্ত সবচেয়ে ভালোবন্ধু জাভেদের শত্রুতার ব্যাখ্যা খুঁজে ফেরে রাকিব। জাভেদের ব্যাখ্যা রাখা আছে কামরাঙ্গির চরে। রাকিব টুম্পার কাছে হাত পাতে একটু ব্যাখ্যার জন্য। ব্যাখ্যা মেলে না।
স্বপ্ন আর রহস্যের পেছনে ছুটতে থাকা রাকিব হঠাৎ করেই মুখোমুখি হয়ে গেল নিয়তির । কি সেই নিয়তি। এই উপন্যাস সেই নিয়তির পেছনে ছোটার উপন্যাস।