কাশবনে পাতার ফাঁকে আলোর খেলা, কাছেই ডেকে উঠছে ঘুঘু কিংবা দোয়েল পাখি। কী অদ্ভুতের মতো দুটো বুলবুলি ডালে বসে টুকটুকি খেলছে। আলোর গা ছুঁয়ে পাখির গান শুনে আম, জাম, পেয়ারা বনে সোঁ সোঁ করে বাতাস বইছে।
আহা! কি এক তাক লাগানো ঘোর। আসিফের সঙ্গে বনে মাঠে ফসলের সুরভীর পাশে কি দুরন্ত চলা নদী, পুকুর ঘাট আর নৌকোয় বেড়ানোর আনন্দটাই অপার সৌন্দর্যকে কেঁড়ে নেয়া। মায়া ভরা ঐ যুবকের চোখে পুরো শিবানীর দুনিয়াটাই ।
সুদূরের গানে মাতাল হয়ে ওঠে শিবানী। মাত্র আধা মাইলে ধান ক্ষেত পাড়ি দিলেই সেই সুরেলা বাড়ি। একটা পাতা দিয়ে কি অভাবনীয় সুর তোলে। যাদুর বাঁশির মতো। এই বাঁশির সুরে কতো নেচেছে শিবানী মুগ্ধতার চাদর বিছিয়ে দিয়ে।
কৃষ্ণপুরের আলোচিত কিশোর প্রেমের কাহিনী অবলম্বনে পাখিদের ঘরে ফেরা….