“ধ্যানমালা” বইয়ের পিছনের কভারের লেখা:
ঘরের পাশে আরশি নগর, এক পড়শি বসত করে। কবে যেন কোন মহাজন লিখেছিলেন এই সব লাইন। তিনি অনুভব করেছিলেন জীবনে কত কি তােতা জানা হলাে না। সেই না জানার অন্ধকারে জীবনের আলাে জ্বালার দায়িত্ব নেবেন কে? কে এগিয়ে আসবেন প্রাণ মন শরীর ও আত্মার রহস্যভেদে? ধ্যানের ছায়ায়। যে প্রশান্তি তৈরি হয় মনে, তার খবর প্রকৃত সদগুরু, সাধক ছাড়া কে-ই বা দিতে পারেন। ধ্যানের মহিমায় শান্ত হয়ে ওঠে অশান্ত মন। বাড়ান যায় মনঃশক্তি। সন্ন্যাসী-সাহিত্যিক তারাপ্রণবব্রহ্মচারী তার সাধন জীবনের অভিজ্ঞতার ফ্রেমে এমন অনেক ধ্যান ও বাণী। সাজিয়ে নিয়ে এসেছেন পাঠকদের সামনে। দেবীশক্তি মাতাজি ও প্রণবানন্দ পিতাজি মহারাজের দৈবী-বাণীর ধারাবাহিকতা ফুটে। উঠেছে সন্ন্যাসী-সাহিত্যিক তারাপ্রণব ব্রহ্মচারীর কলমে। বইটি সাধারণ মানুষকে বিশ্বাসের পথে, আলাের দিকে নিয়ে আসবে।