“সহস্রারের পথে” বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
মস্তিষ্কের ব্রহ্মরন্ধ্র তন্ত্রে সহস্রার হিসেবে উল্লেখিত। সাধক মূলাধারস্থ কুলকুণ্ডলিনীকে ষটচক্র ভেদ করে। সেই সহস্রারে নিয়ে গিয়ে সিদ্ধি অর্জন করেন। সেই কুলকুণ্ডলিনী শক্তি প্রত্যেকেরই মধ্যে আছে। যে-কোনাে মুহূর্তে যে-কোনাে ব্যক্তিকেই সেই কুলকুণ্ডলিনী জাগ্রত হয়ে অলৌকিক অভিজ্ঞতা দিতে পারে। কারাে বা দীর্ঘ সাধনায় কুলকুণ্ডলিনী জাগরিতা হন, কারাে বা পূর্বজন্মের সংস্কারের ফলে বিচিত্র পরিবেশে অকস্মাৎ তা জেগে উঠে। বর্তমান কাহিনি দ্বিতীয় পর্যায়ের কুণ্ডলিনী-সাধনার এক সত্যিকারের কাহিনি। লেখক নিজের সাধনজীবনের সত্যিকারের বিচিত্র কাহিনি এতে বর্ণনা করেছেন।