“বাবর দ্য টাইগার” ফ্ল্যাপে লেখা কথা:
‘বাবর দ্য টাইগার—গ্রেট মােগলদের প্রথমজন’ এই বইটিকে হ্যারল্ড ল্যাম্ব মনে করতেন তার লেখা জীবনীগ্রন্থের তৃতীয় খণ্ড। প্রথম দুটি ছিল চেঙ্গিস খান আর তৈমুর লঙয়ের জীবনী। তুর্ক-মঙ্গোল রক্তের উত্তরাধিকারী বাবরের এই জীবনীগ্রন্থে উঠে এসেছে। সমরখন্দ, কাবুল আর হিন্দুস্তানে তার যুদ্ধ, পরাজয় আর বিজয়ের কাহিনী। অন্য দুই জীবনীগ্রন্থের তুলনায়, এই গ্রন্থে তিনি অনেক বেশি ব্যবহার করেছেন, যাকে নিয়ে লিখছেন সেই স্বয়ং বাবরের উক্তি। ব্যক্তিত্বের বর্ণনা আর অভিযানের রােমাঞ্চ এই বইয়ে কোন অংশেই কম নয়। পঞ্চদশ শতাব্দীর শেষ ভাগ থেকে ষােড়শ শতাব্দী পর্যন্ত বিস্তৃত এই জীবনীগ্রন্থে থাকা দুঃসাহসী অভিযানগুলাের গল্প যেমন তথ্যবহুল তেমনি রােমাঞ্চকর। বিশ্বের আকর্ষণীয় চরিত্রের জীবনীগ্রন্থের রচনার ক্ষেত্রে হ্যারল্ড ল্যাম্বের বিশ্বাসযােগ্যতা ও পরিচিতি দুনিয়া জুড়ে। তার লেখা অন্যান্য গ্রন্থের মতাে এই গ্রন্থটি সমান সুখপাঠ্য।