“নীল নিঝুমের ডায়েরি” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
একই ক্লাসের দুই বন্ধুর নাম নিঝুম। স্বভাবে একেবারে বিপরীত হলেও এক আত্মায় তাদের বসবাস। ঘটনাক্রমে যার যার নিজস্ব বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে একজনের নাম হয়ে যায় নীল নিঝুম, আর অপরজন গুণ্ডা নিঝুম। নীল নিঝুম খুব শান্ত, সহজ, সরল এবং প্রচণ্ড আবেগপ্রবণ । জীবনের জটিল দিক সম্পর্কে কোনাে ধারণাই ছিলাে না তার। গুণ্ডা নিঝুম একেবারে বেপরােয়া ও বাস্তববাদী। নীল ডায়েরিটা নীল নিঝুমের জন্মদিন উপলক্ষ্যে উপহার দিয়েছিলাে গুণ্ডা নিঝুম । নীল নিঝুম আগে কখনাে ডায়েরি লিখেনি। কীভাবে লিখতে হয় সেটাও জানা নেই। তবু নিজের মতাে করে সে লিখতে থাকে। লিখতে থাকে আনন্দ, বেদনা, প্রেম উপাখ্যান…। লিখতে থাকে জীবনযাপনে ঘটতে থাকা প্রীতিকর-অপ্রীতিকর এমন সকল ঘটনা যা কাউকে কখনাে জানতে দেয়া যাবে না। কোনাে এক সময় সবাইকে ছাড়িয়ে ডায়েরিটা নিজেই হয়ে ওঠে এই গল্পের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রধান চরিত্র। ধ্বংসযজ্ঞে মেতে ওঠে গুণ্ডা নিঝুম। এরপর…?