‘ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিং শুরু করেছি যেভাব‘ বইয়ের ফ্ল্যাপে লেখা কথাঃ
২০১০ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে আমি প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা ঋণগ্রস্থ হয়ে পড়ি। ধার করে, জমি বিক্রি করে চাকরির জন্য ঘুষ দিয়েছিলাম ১২ লক্ষ টাকা। চাকরিও হয়নি, টাকাও ফেরত পাইনি। আবার আমার বেতনের চেক দিয়েও ধার নিয়েছিলাম দুই লক্ষ টাকা। বেতন পেতাম মাসে ১২ হাজার। এর মধ্যে সুদই দিয়ে গেছি মাসে ১০ হাজার করে। ছয় বছর পর্যন্ত শুধু সুদই দিয়ে গেছি। পাওনাদাররা আমার বিরুদ্ধে মামলা করে। আমার পারিবারিক এবং শিক্ষকতা জীবনকে দূর্বিসহ করে তুলে।
অনলাইনে অনেক ফাপড়বাজ মানুষের সাথেও পরিচয় হয় যারা ভাব নেয় অনেক কিছু পারে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই পারে না তবে ডিমোটিভেট করার জন্য প্রস্তুত। এসব মানুষ আরো বেশি হতাশ করে দিত। তখন থেকেই বেছে বেছে ডিমোটিভেট মানুষদের কাছ থেকে দুরে সরতে থাকি। এটাও বলতে গেলে কাজেরই একটা অংশ।
সূচিপত্র
১. আমি প্রডাক্ট বেসিস কাজ করছি
২. তখন আমি চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ি
৩. আমি এখন রিমোট জব করছি
৪. ছোট বেলার সেই আঁকাআঁকি এখন আমার প্রফেশন
৫. আমি এখনো এসএসসি পাশ করতে পারিনি
৬. তখন আমার নামে ছিল দুটি ফোজদারি মামলা
৭. শুরু করবেন যেভাবে
৮. যে ধরনের কাজ পাওয়া যায়
৯. কোন কাজটি শিখবেন
১০. কীভাবে কাজ শিখবেন
১১. কোথায় কাজ পাবেন
১২. আপওয়ার্ক
১৩. আপওয়ার্কে অ্যাকাউন্ট খুলবেন যেভাবে
১৪. ফ্রিল্যান্সার.কমে অ্যাকাউন্ট খুলবেন যেভাবে
১৫. ফাইভার
১৬. ফাইভারে অ্যাকাউন্ট খুলবেন যেভাবে
১৭. পিপল পার আওয়ার
১৮. পিপল পার আওয়ারে অ্যাকাউন্ট খুলবেন যেভাবে
১৯. জবে বিড করা / ইন্টারভিউ
২০. অর্থ উত্তোলন করবেন যেভাবে
২১. আপওয়ার্কের জব সাকসেস স্কোর
২২. আপওয়ার্ক অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হয় যে কারনে
২৩. সফল হতে পারছেন না
২৪. দ্রুত কাজ পাওয়ার কিছু টিপস
২৫. সমস্যায় পড়লে কী করবেন
২৬. চাকরি করবেন নাকি ফ্রিল্যান্সিং