শিশির রাজন মননে চাষের তীব্র তাড়না আর শরীরভর্তি সবুজের শ্লোক ।আমরা তাকে দেখতে পাই না শুনি শুধু ছায়ার দৃশ্যে জলনূপুরের শব্দ।পাহাড়ি ফুলের কানে কানে বলে বেড়ান,ভালো থেকো অভিমান।সমুদ্রকেও শুনিয়ে দেন জলের আবহ সংগীত।ভেজা রাস্তা,রাখাইন তরুণী আর সবুজ পায়েলের হাতেই তুলে দেন রঙতুলি।সাবলীল আঁকতে থাকেন পৃথিবীর অন্য পীঠ,জলভূগোল পাহাড় আর সমুদ্রের সমূহসঙ্গম।যেন গিরিপবর্তের বাঁকের মতোই প্রেয়সির ভ্রুকুটির আড়ালে লুকিয়ে থাকা গভীর স্রোতস্বিনীতে ঝাঁপ দিয়ে তুলে আনতে চান উৎসবের উপচে পড়া দিয়ে তুলে আসতে চান উৎসবের উপচে পড়া ফেনা।হৃদয়সেতারে আলাপের মীড় তুলে তিনি আমাদেরকেও উৎসবে ডাকেন।আসুন আমরাও জলভূগোল দেখে নিই পৃথিবীর অন্য পীঠ পাহাড়ে আর সমুদ্রের সঙ্গম অথবা দেখে নিই তাঁকেই,যে কিনা হাওয়ার ঈশ্বর বেঁচে থাকনে আয়নায়।