“উড়নচণ্ডী” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা:
ইমতিয়াজের মধুর শৈশব কেটেছে গ্রামে। সে স্মৃতি তাকে সব সময় টানে। শহরে এসে বন্ধুবান্ধবের ভিড়ে কেটে যায় দুরন্ত সময়। উচ্চ মাধ্যমিক কাটে ঝুমা নামের এক মেয়ের অত্যাচারে। অনার্সে এসে তেমন লেখাপড়া হয় না। নাম বিভ্রাটের কারণে মার খেয়েছে। কিশোর জিয়াদের চিকিৎসার টাকা জোগাড় করতে গিয়ে পড়ে যায় এক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি। গুপ্তধন আবিষ্কারের নেশায় পেয়ে বসে তাকে। পরিচয় পায় গুলবদনের। গুলবদনের ঘুঙুরের শব্দে মাঝরাতে জেগে ওঠে ইমতি। দেখে তার মানচিত্র নেই। গুপ্তধন পাওয়ার আশায় গুলবদন মানচিত্র নিয়ে গেছে। ইমতি কী করবে এখন? জিয়াদের চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন। কোত্থেকে আসবে টাকা? মানচিত্র তাকে উদ্ধার করতেই হবে।