“শার্লক হোমস অমনিবাস” বইয়ের ভূমিকা থেকে নেওয়া:
১৯৩০ সালের ৭ই জুলাই থেমে গেছে কনান ডয়লের কলম, কিন্তু শার্লক হােমসের জনপ্রিয়তায় আজও ভাটা পড়েনি, পয়জন বেল্ট’ বা ‘দ্য লস্ট ওয়র্ল্ড’-এর মতাে কল্পবিজ্ঞানের গল্প এবং ল্যান্ড অব মিস্ট’-এর মতাে প্রেততত্ত্ব-নির্ভর কাহিনীর রচয়িতা হলেও স্যার আর্থার কনান ডকে বিশ্ব মনে রেখেছে শার্লক হােসের স্রষ্টা হিসাবে।
হােঙ্গকে নিয়ে কনান ড চারটি উপন্যাস এবং সাতান্নটি গল্প লিখেছেন। শার্লক হােময়ের ক্ষুদ্রতম গল্প ‘হাউ ওয়াটসন লাড্ড দ্য ট্রিক’ সম্ভবত এই প্রথম কোন বাংলা শার্লক হােমস্ রচনাসংগ্রহে স্থান পেলাে।
এই একষট্টিটি রচনার মধ্যে সাতান্নটি হােমসের চিরসঙ্গী ডাঃ ওয়াটসনের (অনেকে বলেন, ওয়াটসন চরিত্রটি স্বয়ং কনান ডয়েলের আদলে গড়া) জবানীতে বলা। দু-টি গল্প ‘দ্য ব্ল্যগুড় সােলজার’ আর ‘দ্য লায়ন মেন’ স্বয়ং হােমসের জবানীতে এবং দু-টি গল্প ম্যাজারিন স্টোন’ আর ‘হিজ লাস্ট বাও’ তৃতীয় ব্যক্তির জবানীতে বলা।
শার্লক হােমসের সমস্ত কাহিনীকে একত্রিত করে বাঙালি পাঠককুলের হাতে তুলে দেওয়াই এই সংকলনের উদ্দেশ্য।