“চুম্বনের শেষ দাগ” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা:
আজ পূর্বার জন্মদিন। অহনের কাছ থেকে দামী উপহার পেয়েছে। তবুও মন মুচড়ানো যন্ত্রণায়, সেটা ছুঁড়ে ফেলে দিতে ইচ্ছে করছে। তার শুধু মনে পড়ছে সেই ছেলেটার ঘনকালো পশমের গন্ধে মাখা বুকটার কথা। যে বুকে সে ইচ্ছে করলেই গিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তো। অরণ্য অন্য ছেলেদের চাইতে অনেকটা আলাদাই ছিল। ছিল দারুণ বাস্তববাদী। সবসময় অকারণ আনন্দে বুঁদ হয়ে থাকতো। তাই অরণ্যের প্রেমে পড়তে দেরি হয়নি পূর্বার।
… (চুম্বনের শেষ দাগ)
ধ্বংস হোক এই গলা ঠক সমাজরীতির! ক্ষয়ে থাক এই অস্বচ্ছ ও ইতর দৃষ্টিভঙ্গীর দেয়াল। সাদা কালোর বৈষম্য থেকে মুক্ত হোক পচনশীল সমাজের ঘূণে ধরা বিবেকগুলোর। ঘোর তমসাচ্ছন্ন সমাজ থেকে আলোয় ফেরা হোক সব কালোমেয়ের।
… (কালো মেয়ের প্রেম)
আমার মত অনেক মেয়েই এই দুঃখ আর গ্লানি নিয়ে স্বামীর সংসার করছে। এরা একরকম ধর্ষক। এদের জন্য আইন প্রয়োগ জরুরি মা।
… (কি করে বলি)