২০১০ সালের সেপ্টেম্বর মাস, নিউইয়র্ক নগরীর বিখ্যাত গ্র্যান্ড হায়াৎ হোটেলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুইটের একটু দূরে দাঁড়িয়ে আছি নেত্রীকে এক পলক দেখা এবং বিদায় জানানোর জন্য। একটু পরেই নেত্রী বেরিয়ে আসলেন, সাথে ছিলেন তখনকার জাতিসংঘের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. আব্দুল মোমেন এবং রাষ্ট্রদূত মো. জিয়াউদ্দিন। মোমেন ভাই আমার লেখার ভক্ত এবং অনুপ্রেরণাদাতা, তাই আমাকে দেখা মাত্রই কাছে ডাকলেন, এলিভেটরে উঠতে বললেন। এলিভেটরেই নেত্রীর সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বললেন ইনিই ডা. মানিক যিনি দেশ, সরকার এবং দলের জন্য সোশ্যাল-প্রিন্ট মিডিয়ায় অনবরত লেখালেখি করে যাচ্ছেন। আপা আমাকে আশীর্বাদ করলেন এবং আরও লেখার জন্য উৎসাহিত করলেন। আর একদিন এক আলাপচারিতায় ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার সজীব ওয়াজেদ জয় আমার লেখার প্রশংসা করলেন! সেই থেকে লেখার প্রতি উৎসাহ আরো বেড়ে গেলো। যুক্তরাষ্ট্রের আওয়ামী লীগের সহসভাপতি হওয়ার পর দায়িত্বও বেড়ে গেলো লেখালেখির মাধ্যমে সরকারবিরোধী অপপ্রচারের দাঁভাঙ্গা জবাব দেওয়ার। লেখাগুলো বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়ার প্রকাশিত হয়েছে। সেগুলো সংগ্রহ করে এক মলাটে ভীতর আনা হয়েছে। আশাকরি পাঠকদের ভালো লাগবে লেখাগুলো।