“দি ডাচেস অব মালফি” বইয়ের পেছনের কভারে লেখা:
যদিও নামে দি ডাচেস অব মালফি তথাপি ডাচেসের কোনাে রাজনৈতিক জীবন নয়, নয় কোন দ্বন্দ্বমুখর প্রশাসনিক জটিলতা;
বরং নাটকের উপজীব্য হচ্ছে তার একান্ত ব্যক্তিজীবন, যে জীবন যাপিত হয়েছে তাপিত গ্লানির ফুটন্ত আরকে, হয়েছে দুর্বিষহ নিতান্ত আপন জনদের হাতে, যাদের নির্মম হাত ডাচেসের ব্যক্তিগত সকল সুখ ও শান্তি, আনন্দ ও আবেগ এবং স্বপ্ন ও সুষমাকে ফুঙ্কারে নির্বাপিত করে জ্বালিয়েছে। প্রতিহিংসার অনল শিখা উন্মেষ ঘটিয়েছে উন্মত্ত পৈশাচিকতার এবং রচনা করেছে মৃত্যুর করুণ আরতি। এ সমস্ত ঘাতক যেমন তেমন আপন নয় ডাচেসের, একেবারে সহােদর ভ্রাতৃযুগল, একজন তাে (ফার্দিনান্দ)। শেষমেষ স্বীকারােক্তি দিয়ে হালকা করতে চেয়েছেন তার। দায়ভার- তিনি যমজ ডাচেসের। মূল্যবান অথচ বাতুল এ স্বীকারােক্তি এসেছে তখন যখন মহৎ মানুষের আত্মার সাথে মিলিত হয়ে গেছে ডাচেসের আত্মা, মৃত্যুর রন্ধ্র পথে যা প্রবিষ্ট হয়েছে অনন্ত জীবনধারায়, যার নির্গমন ঘটেছে নতজানু।
অথচ মহিমময় ভঙ্গিমায় ।