ইসলামি গল্পের কালেকশন

৳ 727.00

লেখক আরিফুল ইসলাম
প্রকাশক রকমারি কালেকশন
ভাষা বাংলা
পৃষ্ঠার সংখ্যা ৭৪৮
সংস্কার 1st Published, 2020
দেশ বাংলাদেশ

আমাদের ‘রৌদ্রময়ীদের’ লক্ষ্য অনেকটা এমনই। পরিচ্ছন্ন অশ্লীলতাবিহীন সাহিত্যচর্চার মাধ্যমে বাঙালি পাঠকদের বিনোদনপ্রদানের সাথে সাথে সুন্দর কোনো মেসেজ পৌঁছে দিতে সদাই তৎপর আমরা। আশা করি আমাদের লেখাগুলো শুধু সাময়িক সুখপাঠ্য হওয়ার ভেতরেই সীমাবদ্ধ না থেকে, পাঠকের ভাবনার জগৎকে নাড়া দিতে সক্ষম হবে।
এখন অনেকের প্রশ্ন হতে পারে, এই রৌদ্রময়ী কারা? রৌদ্রময়ী হচ্ছেন সেই নারীরা, যারা তাদের লেখার মাধ্যমে ইতিবাচক মানসিকতার আলো ছড়িয়ে দেন। যেখানে থাকে না স্বাধীনতার নামে স্বেচ্ছাচারী জীবনের দিকে আহ্বান; বরং তাদের লেখায় আল্লাহ সুবহানাহু তাআলার বিধানের প্রতি সম্মান প্রদর্শনপূর্বক সামগ্রিক জীবনযাত্রা ও সামাজিক সম্পর্কগুলোর প্রতি দায়িত্বশীলতা প্রকাশ পায় ।

2. রৌদ্রময়ী একটা দেয়াল, যেখানে এসে রৌদ্রময়ীরা নিজেদের কথাগুলো খোঁদাই করে দিয়ে যায় আবেগে, আবদারে, অভিযোগে, শাসনে। মমতাময়ী মা, প্রিয়তমা স্ত্রী কিংবা আমাদের মতই এই সমাজের একজন হিসেবে তাঁরা যেন সাহিত্যের এক নকশীকাঁথা বুনেছে। দাম্পত্য খুঁটিনাটি, পরিবার, সমাজ থেকে শুরু করে আমাদের এই যান্ত্রিক আটপৌরে জীবনের নানা অসঙ্গতি, মিথ্যে মোহ আর নাটুকেপনা আবেগের উল্টো পিঠে তাঁরা আমাদের শুনিয়েছে অদ্ভুত কিছু জীবনের গল্প। অযত্নে আর অবহেলায় যে গল্পগুলো পড়েই ছিলো, সেগুলোকে তাঁরা তুলে এনেছে পরম যত্নে, মমতায়। হৃদয়ছোঁয়া সেসব জীবনের গল্প নিয়েই এই বই ‘রৌদ্রময়ী’। ‘মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি’ বই থেকে নেওয়া কিয়দংশ.. শাশুড়িকে বশ করার মন্ত্র বলে দিই, শুনুন। অল্প বয়সী শাশুড়িকে বশ করবেন প্রশংসা দিয়ে। তার কর্মদক্ষতা, রান্না, ম্যানেজমেন্ট-এর প্রশংসা করুন। শিখতে চান বলে আগ্রহ প্রকাশ করুন। সংসারের বিভিন্ন বিষয়ে তার পরামর্শ নিন। মাঝেমাঝে তার ছেলের নামে বিচার দিন। সিরিয়াস বিচার না কিন্তু আবার! ‘মা, আপনার ছেলে আমি বললে শোনে না, আপনি একটু বলে দিন’—এই টাইপের বিচার। সিরিয়াস সমস্যাগুলো নিজেরা সমাধান করবেন। যথাসম্ভব চেষ্টা করবেন দু-জনের বাইরে যেন না যায়।
হাজবেন্ডের কাছে শাশুড়ির বদনাম করার চাইতে শাশুড়ির কাছে হাজবেন্ডের নামে অভিযোগ করা অধিক ফলপ্রসূ। শাশুড়ি স্বস্তি পাবেন, ‘যাক, ছেলে তাহলে পুরোপুরি বউয়ের হয়ে যায়নি, বউয়ের সাথেও উল্টাপাল্টা করে। কথা শোনে না।’
আর বয়স্ক শাশুড়ি হলে শুধু গল্প করবেন তার সাথে। সময় দিন তাকে। বৃদ্ধ বয়সে তারা খুব একা হয়ে পড়েন। নিজের ছেলে-মেয়েদেরকেও আগের মতো কাছে পান না। তাকে শুধু বলবেন গল্প বলতে। অতীতের সুখ-দুঃখের কাহিনি, বিয়ের সময়ের গল্প বলতে। একবার উস্কে দিয়ে এরপর শুধু চুপচাপ বসে থাকবেন, দেখবেন কীভাবে বলে যাবেন। শুনতে শুনতে একসময় দেখবেন, আপনি আপনার শাশুড়ির প্রেমে পড়ে গেছেন!….

চোখ পানিতে ভিজে গেছে। মনে অপরাধবোধ কাজ করছে। ইউসুফ কেন আমাকে এসব কথা বলেনি—এখন বুঝতে পারছি। অতীতের গুনাহর কথা জানিয়ে অবিশ্বাস আর সন্দেহ সৃষ্টি করা ছাড়া তো কোনো লাভ নেই। তাছাড়া ও ওই জীবনকে অনেক আগেই পেছনে ফেলে এসেছে। এখন ও শুধু আমাকেই ভালোবাসে।
নিজের হাতে ডায়েরির পাতাগুলো ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করলাম, এরপর আগুন ধরিয়ে দিলাম। অতীতের গুনাহর সাক্ষী রাখার কোনো মানে নেই। কাগজগুলোয় লকলক করে আগুনের শিখারা জ্বলছে—পুড়ে যাক সব কাগজ, পুড়ে যাক বীভৎস সব স্মৃতি।
ঘরে ঢুকে দেখি ইউসুফ অগোছালো বিছানাতেই ঘুমিয়ে পড়েছে। কী নিষ্পাপ মায়াময় একটি চেহারা! মাথার নিচের বালিশটা ভেজা, আমি কেঁদেছি, সেও কেঁদেছে। কী পরিমাণ সংগ্রামই না করেছে মানুষটা আল্লাহর পথে চলার জন্য! যুবতী নারীর ডাকে সাড়া না দেওয়া একজন পুরুষের পক্ষে প্রায় অসম্ভব ব্যাপার! সেই সাথে বন্ধু-বান্ধবের জোরাজুরি, পিয়ার-প্রেশার, অঢেল সম্পদের মোহ ত্যাগ করা! এরপর ভালোবাসার মানুষকে পর হয়ে যেতে দেখা! সেটাও কী সম্ভব! কত রাগ ছিল আমার মনে, কত প্রশ্ন, কত কৌতূহল। ঠিক করলাম—সেসব কিছু প্রকাশ করে এই ভাঙা অন্তরটাকে আর বিব্রত করব না। আল্লাহ তাআলা এই মানুষটার ত্যাগের বিনিময়ে আমাকে স্ত্রী হিসেবে পাঠিয়েছেন, যেন আমি মানুষটির মনের যত্ন নিই। আল্লাহ তাআলা আমাকে এই সংগ্রামী মানুষটির যোগ্য ভেবেছেন, কী করে তাকে কষ্ট দিই! অনেক মমতায় ঘুমন্ত মানুষটির মাথা জড়িয়ে ধরলাম।
এত মমতা বোধ হয় শুধু স্বামী-স্ত্রী’র মাঝেই সম্ভব। একমাত্র আল্লাহই পারেন স্বামী-স্ত্রী’র মাঝে এই গভীর ভালোবাসা ঢেলে দিতে। “প্রদীপ্ত কুটির” বইটির ফ্ল্যাপের কথাঃ
সমাজের চিন্তাভাবনাগুলােকে মানুষ যখন। ‘প্রভু’ বানিয়ে ফেলে, তখন সেই প্রভুর উপাসনা থেকে মানুষের বের হওয়া। কষ্টকর। ‘লােকে কী ভাববে?’ এইরকম। প্রশ্নের সম্মুখীন যাতে হতে না হয় এজন্য। সমাজের চিন্তাভাবনাগুলাের সাথে মানুষ “সহমত-সহমত’ করে চলে।
কেউ যদি দ্বীনের জন্য সমাজের প্রভুত্বের ‘শৃঙ্খল ভাঙতে যায় তখন সেই জাহিলি সমাজের মতাে সবাই তাকে বলে উঠে, ‘”তুমি কি তােমার বাপ-দাদার ধর্ম ত্যাগ করতে চাও?” ‘যে ছেলে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্নাত পালন করতে গিয়ে দাড়ি রাখে, পাশের বাড়ির লােকগুলাে তখন বলে উঠে, “পড়ালেখার খুব চাপ নাকি, বাবা? ‘শেইভ করার কথা ভুলে গেছাে যে!” যে মেয়ে আলাহর সন্তুষ্টির জন্য পর্দা করা শুরু করে, সমাজের লােকগুলাে তখন বলে। উঠে, “মেয়েটি কোনাে হুজুরের খপ্পরে পড়লাে নাকি?” এই সমাজ প্রেম করাকে ইতােমধ্যে ‘হালাল’। বানিয়ে ফেললেও বিয়েকে বােঝা হিসেবে। ‘ভাবে। যে বয়সে ছেলেমেয়ে চুটিয়ে প্রেম। করে, সেই বয়সে দ্বীন মেনে চলা কোনাে ‘ ছেলে যদি বিয়ে করতে চায় তখন সমাজের লােকগুলাে বলে উঠে ‘গেল গেল, দেশটা। রসাতলে গেল!’ বইটিতে সমাজের এসব রক্তচক্ষু উপেক্ষা। করে ভার্সিটি পড়ুয়া দুই শিক্ষার্থী বিয়ে করে। তারপর একজন আরেকজনকে মনে করিয়ে। দেয় অবহেলায় ভুলে যাওয়া সুন্নাতগুলাে। এভাবে চলে তাদের পথচলা। যে পথের। গন্তব্য জান্নাত লাভ।
ভূমিকাঃ
ইউরােপীয় রেনেসাঁ এবং পরবর্তী শিল্পবিপ্লব থেকেই মানব সভ্যতার সূচনা, এর আগে যা কিছু ছিল তা অসভ্য, বর্বর, পশ্চিমা সেকুলারদের প্রায় কাছাকাছি একটা ন্যারেটিভ প্রচলিত আছে। এই ন্যারেটিভ মিথ্যা ন্যারেটিভ৷ ইউরােপ যখন কুসংস্কারের অন্ধকারে হাতড়াচ্ছিল, তখন একটি জাতি আলাের মশাল হাতে ছুটে বেড়িয়েছিল হিজাজ থেকে পারস্য, দামেস্ক থেকে আন্দালুসিয়া, চীন থেকে ভারত৷
এটা সত্য যে খ্রিষ্টধর্মগুরুদের পৈশাচিকতা, ইনকুইজেশন আর চার্চের ভয়ঙ্কর হিংস্র হাতের টেনে ধরা বন্ধনে হাঁসফাঁস করে ওঠা ইউরােপীয় বিজ্ঞান আর শিল্পকে যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচার আগমনী সঙ্গীত শুনিয়েছিল সেকুলারিজম মুভমেন্ট। কিন্তু খ্রিষ্টধর্মের প্রভাব থেকে আলােকবর্ষ দূরে থাকা উপমহাদেশেও যখন কপি-পেস্ট করে সেই পশ্চিমা ফর্মুলা বসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করা হয়, আমাদের নড়েচড়ে বসতেই হয়। আমাদের বলতে হয়—তােমরা ভুল করছাে, তােমরা ইসলামকে অন্য ধর্মের সাথে গুলিয়ে ফেলছ।
আমরা জ্ঞানের দুয়ার রুদ্ধ করে দিই নি, দিয়েছ তােমরা। তােমাদের ফর্মুলা পার্সি-জৈন-ইহুদি-খ্রিষ্ট আর পৌত্তলিক ধর্মগুলােকে সভ্যতা নির্মাণে দমিয়ে রাখতে পারে, ইসলামকে পারবে না। এ দ্বীন এসেছেই বিজয়ী হতে। ধর্মকে ব্যক্তিবিশেষের চর্চার ক্ষুদ্র থেকে ক্ষুদ্রতর সীমার মধ্যে আবদ্ধ করে ফেলার চেষ্টা যত বাড়ে, ততই যেন বস্তুবাদীদের হতাশ করে তারুণ্যের ঝাঁক ইসলামকে আরাে বেশি করে কাছে টেনে নেয়। মানবজীবনে কুরআন-সুন্নাহকে যত বেশি অপ্রাসঙ্গিক করে দেখানাের চেষ্টা হয়, ততই যেন নিত্যনতুন কালচারাল কনফ্লিক্ট
সূচিপত্রঃ
* ভূমিকা
* লেখকের কথা
* বন্ধনের সূচনা
* সন্দেহ দূরীকরণ ।
* সাধারণরা ঘুমায়, অসাধারণরা জেগে থাকে ।
* ও-আযান, ও কি পাপিয়ার ডাক, ও কি চকোরীর গান ।
* পানির ঝাপটা ।
* সুগন্ধীকথন ।
* আমি দেখেছি তােমার রূপ, বেসেছি তােমায় ভালাে; অন্য কারাের কাছে যে চাই না দুচোখ ভরা এ আলাে
* বাসর রাতে বিড়াল মারা!
* এসাে করাে স্নান নবধারা জলে ।
* অ্যালার্ম মিস ।
* এত তাড়া কীসের?
* শুক্রবারের রুটিন।
* একটি পােশাকি আড্ডা ।
* ক্যান্ডেল লাইট ডিনার
* শেয়ার
* জার্নি বাই বাস
* পূর্ণ, পূর্ণ, পূর্ণ।
* পাঁচ পৃষ্ঠার বাজার লিস্ট!
* নামাজঘর । শত কাফনের শত কবরের অঙ্ক হৃদয়ে আঁকি
* ছদ্মবেশী মৃত্যুদূত।
* কিং লেয়ারের গল্প ।
* দুয়ারে নাড়ি কড়া, কে আসিতে চায়
* দুজন মানুষ, এক কাপ চা
* কণ্টকোদ্ভাস
* প্রত্যাবর্তন “দু-জন দু-জনার: দাম্পত্য জীবনের গল্প” বইয়ের কথা:
দু’জন দু’জনার নাম দ্বারাই বুঝা যায় এ হচ্ছে দুজনের গল্প , দুটি জোড়ার গল্প , আল্লাহর সৃষ্ট পবিত্র সম্পর্কের গল্প , স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের গল্প , দাম্পত্য জীবনের গল্প । বইটা পড়তে গিয়ে প্রথমে মনে হয়েছে এ তো বিবাহিতদের জন্য কাজে আসবে ,আমি অবিবাহিত এখন পড়ে লাভ কি! পরবর্তীতে বইটি পড়তে পড়তে উপলব্ধি করলাম , দাম্পত্য জীবনের বিভিন্ন গল্প , বাস্তব ঘটনা , সমস্যা , সমাধানের উপায় , একে অপরকে বোঝা বিষয়ক গল্পগুলি বিবাহিত-অবিবাহিত যে ই পড়বে সে ই উপকৃত হবে । আমি এটুকু বলতে পারি এই বইটির বাতলে দেয়া উপায় গুলি যদি কেউ আমল করে তার দাম্পত্য জীবনে কোনই সমস্যা থাকবেনা ইনশা-আল্লাহ বরং ভালবাসা বোঝাপাড়া বহুগুনে বৃদ্ধি পাবে তাই বিবাহিত ভাই-বোনদের বলব অবশ্যই বইটি পড়ূন , এর বাতলে দেয়া পদ্ধতি গুলো আমল করে সংসারের টুকিটাকি সমস্যা থেকে বেঁচে চলুন।

অবিবাহিত ভাই-বোনদের হতাশ হবার কিছুই নেই , আপনি বিবাহের আগেই যদি নিজেকে প্রস্তুত রাখতে চান , দাম্পত্য জীবনের সমস্যা গুলো কি কি ! কি এড়িয়ে চললে এ থেকে বাঁচা যেতে পারে , তা এ বইটি থেকে জানতে পারবেন এবং নতুন জীবন শুরুর আগেই নিজেকে সুন্দর ভাবে গুছিয়ে রাখতে পারবেন । এ বই দ্বারা জানতে পারবেন কিভাবে একে অপরকে খুশি করতে হয়, কিভাবে একে অপরকে বুঝতে হয় । কি কি জিনিস মেনে নিলে সমস্যার সৃষ্টি হয়না । সকল কিছুই বিভিন্ন গল্পের মাধ্যমে সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে ।
এ বই দ্বারা আরো জানতে পারবেন আপনার স্ত্রী আপনাকে ভালবাসে কিনা! ভালবাসলেও কতটুকু ! তার কিছু নমুনাও দেয়া হয়েছে । কি কি বৈশিষ্ট্য দেখে উত্তম পাত্র/পাত্রী যাচাই করতে পারেন তার ও কিছু নমুনা রয়েছে।

বইটিতে ছোট ছোট গল্পের মাধ্যমে সম্পর্কে আবেগ অনুভূতি , দাম্পত্য জীবনের অম্ল মধুর অভিজ্ঞতা গুলো সুনিপুন ভাবে তুলে ধরা হয়েছে , যা পড়ে কখনো হেসেছি , কখনো রোমান্টিকতা অনুভব করেছি , ভবিষ্যতের জন্য রোমান্টিকতা শিখেও রেখেছি , কখনো কেদেছি যখন সম্পর্কগুলো সামান্য ভুলে ভেংগেও গিয়েছে, সেখান থেকে শিক্ষাও নিয়েছি ভুল গুলো না করার ।
কখনো আল্লাহর শুকরিয়াও আদায় করেছি পড়ে যে দু’জন দু’জনার সম্পর্কটি কতটা সুন্দর ও পবিত্র হতে পারে ।
সর্বশেষ বলবো , দাম্পত্য জীবনকে সুন্দর-সুখময় করতে এই বইটি পড়ুন , শিক্ষা নিয়ে আমল করুন ইনশা-আল্লাহ এ বন্ধন অটুট থাকবে দুনিয়াতে ও আখেরাতে । আমীন।

“দু-জন দু-জনার: দাম্পত্য জীবনের গল্প” বইয়ের সূচিপত্র:
জীবন জাগার গল্প ৪৪৮ : লাজরাঙা হাসি ও অনন্ত প্রেম……১১
জীবন জাগার গল্প ৪৪৯ : আমার সােনা বউ……১৬
জীবন জাগার গল্প ৪৫০: হি শী……২২
জীবন জাগার গল্প ৪৫১ : তালাকনামা……২৪
জীবন জাগার গল্প ৪৫২ : ঘােলাটে পানি……২৫
জীবন জাগার গল্প ৪৫৩ : পরিশীলিত আচরণ……২৬
জীবন জাগার গল্প ৪৫৪: দশটি নসীহত……২৭
জীবন জাগার গল্প ৪৫৫ : শুকনাে ফুল……৩১
জীবন জাগার গল্প ৪৫৬ : সুলতানুল কালব……৩২
জীবন জাগার গল্প ৪৫৭ : ভালােবাসার রহস্য……৩৩
জীবন জাগার গল্প ৪৫৮ : বুদ্ধিমতী বধু……৩৪
জীবন জাগার গল্প ৪৫৯ : বিরলতম স্বামী……৩৫
জীবন জাগার গল্প ৪৬০: অবহেলা……৩৬
জীবন জাগার গল্প ৪৬১ : বিশ্বাস-অবিশ্বাস……৩৮
জীবন জাগার গল্প ৪৬২ : বিয়ের আইন……৪১
জীবন জাগার গল্প ৪৬৩ : সাইকেল-প্রেম……৪২
জীবন জাগার গল্প ৪৬৫: বাবার আদর……৪৩
জীবন জাগার গল্প ৪৬৬ : ক্ষমার রবার……৪৫
জীবন জাগার গল্প ৪৬৭ : পুতুল বিক্রি……৪৭
জীবন জাগার গল্প ৪৬৮ : বউমাপা দাড়িপাল্লা……৫০
জীবন জাগার গল্প ৪৬৯ : জামাই শিক্ষা……৫০
জীবন জাগার গল্প ৪৭০: স্বপ্নময় বিয়ে……৫০
জীবন জাগার গল্প ৪৭১ : দরজা খােলার ব্যবস্থা……৫৪
জীবন জাগার গল্প ৪৭২: ফেক নম্বর……৫৫
জীবন জাগার গল্প ৪৭৩: পানিসিঞ্চন……৫৮
জীবন জাগার গল্প ৪৭৪ : বৌ নয় মৌ!……৬০
জীবন জাগার গল্প ৪৭৫ : স্বামী-স্ত্রী!……৬১
জীবন জাগার গল্প ৪৭৬ : মনের মত বউ……৬২
জীবন জাগার গল্প ৪৭৭ : আমলী যিন্দেগী……৬৩
জীবন জাগার গল্প ৪৭৮ : পুরুষদের স্বভাব……৬৫
জীবন জাগার গল্প ৪৭৯ : অলক্ষুণে স্বামী (!)……৬৬
জীবন জাগার গল্প ৪৮০: ভালােবাসার শক্তি……৬৮
জীবন জাগার গল্প ৪৮১ : বিচক্ষণ পুত্রবধু……৭০
জীবন জাগার গল্প ৪৮২ : ভালাের জন্য ভালাে……৭১
জীবন জাগার গল্প ৪৮৩: জানা জানি……৭৩
জীবন জাগার গল্প ৪৮৩ : দুলালী ও ডাকহরকরা……৮০
জীবন জাগার গল্প ৪৮৪ : বিবাহিত ও নেশাচুর……৮৭
জীবন জাগার গল্প ৪৮৫ : হালাল প্রেমিক!……৮৯
জীবন জাগার গল্প ৪৮৬ : স্মৃতিমাখা গালিচা……৯৫

আমি আরিফুল ইসলাম। ডাকনাম- আরিফ। পড়ালেখা করছি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। লিখতে যতোটা না ভালোবাসি, তারচেয়ে বেশি পড়তে ভালোবাসি। পড়ার নির্যাসটুকু লেখার মধ্যে তুলে ধরার চেষ্টা করি। সেই প্রচেষ্টা ফুটে উঠেছে দুটো বইয়ে। সমকালীন প্রকাশন থেকে প্রকাশিত 'আর্গুমেন্টস অব আরজু' এবং সমর্পণ প্রকাশন থেকে প্রকাশিত 'প্রদীপ্ত কুটির' বইয়ে। 'চার তারা' বইটি আমার তৃতীয় বই। প্রকাশের অপেক্ষায় আছে আরো তিনটি বই : ১. ওপারেতে সর্বসুখ (সমকালীন প্রকাশন), ২. তারা ঝলমল (সমর্পণ প্রকাশন), ৩. খোপার বাঁধন (সমর্পণ প্রকাশন)।


লেখক সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন →
বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ

প্রকাশকের অন্য বইসমূহ