”আমার নাম লাল” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
ষোড়শ শতাব্দীর শেষভাগে ইস্তাম্বুলের সুলতান তাঁর জীবন এবং রাজত্বকালের উল্লেখযোগ্র ঘটনাগুলি নিয়ে একটা সচিত্র পাণ্ডুলিপি তৈরির কাজ করেন। সেই বইতে অলঙ্করণের কাজ করার ভার দেওয়া হয় তখনকার শ্রেষ্ঠ শিল্পীদের । তাঁদের মধ্যে একজন শিল্পীকে খুন করা হয়।খুনের কারণ কি? শিল্পীদের আত্নকলহ, প্রেমজনিত, ঈর্ষা, নাকি ধর্মীয় বিদ্বেষ?
‘আমার নাম লাল’ একাধারে রোমাঞ্চকর রহস্য উপন্যাস;প্রেম , শিল্পকলার প্রতি নিষ্ঠা এবং প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মধ্যে চিরন্তর দ্বন্দ্বের চমকপ্রদ অনুধ্যান।
সূচিপত্র
* আমি এক মৃতদেহ
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি কুকুর
* আমাকে খুনি বলা হবে
* আমি তোমার প্রিয় মেসো
* আমি ওরহান
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি এন্থার ফেরিওয়ালী
* আমি,শেকুরে
* আমি একটি গাছ
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমার নাম প্রজাপতি
* আমার নামা সারস
* আমার নাম জলপাই
* আমি এস্থার
* আমি,শেকুরে
* আমি তোমার প্রিয় মেসো
* আমাকে খুনি বলা হবে
* আমি এক স্বর্ণমুদ্রা
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি তোমার প্রিয় মেসো
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি সেই খুনি
* আমি মৃত্যু
* আমি এস্থার
* আমি,শেকুরে
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি সেই খুনি
* আমি তোমার প্রিয় মেসো
* আমি,শেকুরে
* আমার রঙ লাল
* আমি,শেকুরে
* আমি ব্ল্যাক
* আমি,শেকুরে
* আমি ঘোড়া
* আমি ব্ল্যাক
* আমি তোমার প্রিয় মেসো
* আমি বলছি, ওস্তাদ ওসমান
* আমি এস্থার
* আমি ব্ল্যাক
* আমি , ওস্তাদ ওসমান
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমার নাম জলপা্ই
* আমার নাম প্রজাপতি
* আমি সারস
* আমি সেই খুনি
* আমি শয়তান
* আমি,শেকুরে
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমরা, দুই দরবেশ
* আমি , ওস্তাদ ওসমান
* আমার নাম ব্ল্যাক
* আমি, এস্তার
* আমি একজন নারী
* আমার নাম প্রজাপতি
* আমার নাম সারস
* আমি জলপাই
* আমি সেই খুনি
* আমি,শেকুড়ে
* কালানুক্রমিক ঘটনা সূচী
“তুষার” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা:
তুষারপাত মাথায় নিয়ে, কা নামের এক সাংবাদিক তুরস্ক সীমান্তে প্রান্তিক শহর কার্সে এসে পৌছলেন। কার্স গােলমেলে জায়গা। কমবয়সী মেয়েদের আত্মহত্যার হিড়িক পড়েছে, ইসলামপন্থীরা স্থানীয় নির্বাচন জিততে চলেছে, এবং গােয়েন্দা বিভাগের প্রধান কর্তা ভয়ঙ্কর রকমের সক্রিয়। তারঝড়ে বাইরের দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়ে, এক মর্মান্তিক এবং হঠকারী কাণ্ডের ক্ষেত্র প্রস্তুত হয়ে আছে ওরহান পামুকের অসাধারণ নতুন উপন্যাস প্রাচ্যের আত্মিক ভঙ্গুরতা, নাস্তিক পাশ্চাত্যের প্রতি তার দ্বিমুখী প্রতিক্রিয়া আর ক্রোধের কথা সামনে নিয়ে এসেছে।
‘দ্য নিউ লাইফ’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথা:
২০০৬ সালের নোবেল বিজয়ী সাহিত্যিক ওরহান পামুক সাতটি উপন্যাসের জনক, এর মধ্যে পাঁচটি ইংরেজি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তুরস্কের সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক তিনি, পেয়েছেন অসংখ্য আন্তর্জাতিক সাহিত্য পুরস্কার, এর মধ্যে রয়েছে ইমপ্যাক অ্যাওয়ার্ড। ‘মাই নেম ইজ রোড’ গ্রন্থের জন্য এ পুরস্কার অর্জন করেন তিনি। ইউরোপের সবচেয়ে প্রসিদ্ধ লেখকদের অন্যতম ওরহান পামুক-এর বই কুড়িটিরও বেশি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে। তিনি ইস্তাম্বুলে বসবাস করছেন।
ভূমিকা:
ওসমান, এক তরুণ ইউনিভার্সিটির ছাত্র যে একদিন একটি যাদুর বই হাতে পায় এবং বইটি তাকে নিয়ে যায় তার নিজের এবং ভালোবাসার এক বিপজ্জনক প্রকৃতিতে। সে বাড়ি, পরিবার এবং তার লেখাপড়া ছেড়ে বইয়ের গভীর গোপন বিষয়গুলোর অর্থ খুঁজতে রাস্তায় বেরিয়ে পড়ে। দ্য নিউ লাইফকে বলা যায় অর্ধেক রোড নভেল এবং বাকিটা মেটাফিজিক্যাল
থ্রিলার, পাঠক বইটি পড়তে গিয়ে অনেক জায়গায়ই হয়তো ধাক্কা খাবেন, মনে হবে এক ফ্যান্টাসির জগত থেকে আরেক ফ্যান্টাসির জগতে ঢুকে পড়েছেন। অনেক জায়গা ধোঁয়াশা মনে হবে, কোথাও কোথাও হয়তো ব্যাখ্যাও খুঁজে পাবেন না। তবু বইটির অমোঘ আর্কষণে তিনি সামনে এগিয়ে যেতেই থাকবেন। বইটির একদম শেষে এসে সকল রহস্যের জট খুলে যাবে। বিমূর্ত উপন্যাসটি অবশেষে পাঠকের কাছে মূর্ত হয়ে ধরা দেবে, অনেক অব্যাখ্যাত প্রশ্নের ব্যাখ্যা মিলবে।
এ বইটি সম্পর্কে লেখক অ্যালেন লি বোটন মন্তব্য করেছেন, “এ বইতে ওরহান পামুক অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে টার্কিশ হিন্টারল্যাণ্ড, অ্যানাটালিয়ান স্তেপ, এবং এর ছোট ছোট শহরগুলোর পরিবেশকে দারুণভাবে তুলে এনেছেন।”
সানডে টাইমস-এর মতে, “এ হলো গোয়েন্দা গল্প এবং রূপককাহিনীর সংমিশ্রণ… পামুক ফ্যান্টাসি, রিয়েলিজম, ইনজেকুইটি এবং অবজারভেশন এ চারটি জিনিসকে একত্রে মিশিয়ে দারুণ একটি উপন্যাস রচনা করেছেন।”