করোনাকালে প্রকাশিত প্রথম বাংলাদেশী উপন্যাস : “মায়া”
নিরিবিলি একটি গ্রামের স্কুল শিক্ষক জয়নাল সাহেব। ঘটনাচক্রে তাঁর হাতে চলে আসে কয়েক ভরি ওজনের একটি রূপার দেবী মূর্তি। অনেক প্রাচীন মূর্তিটা আসলে কিসের দেবী, কেউ জানেনা।
স্কুল কমিটির চেয়ারম্যান লোকমান সাহেবের প্রাচীন জিনিসপত্রের বিষয়ে বেশ পড়াশোনা আছে। তিনি জয়নাল সাহেবকে ফিসফিসিয়ে বলেন, দেখে মনে হচ্ছে এটা সাধারণ কোন দেবী মূর্তি না। হয়তো কোন তান্ত্রিক মতের দেবী মূর্তি। এ জিনিস ঘরে না নেওয়াই ভালো, তবে নিলে সাবধানে থাকবেন।
কথাটা কানেই তুললেন না জয়নাল সাহেব। দেবী মূর্তি নিয়ে ঘরে আসতে না আসতেই, ঘটতে লাগলো একের পর এক ভয়ংকর ঘটনা।
তবে কি এই নাম না জানা দেবী মূর্তি একটু একটু করে তার সুরভিত মায়ার জাল বিছিয়ে দিচ্ছে? নাকি অপেক্ষায় আছে আরো ভয়ংকর কিছুর?
সেই রহস্যময় ‘মায়া’র ভুবনে পাঠককে স্বাগতম। যে ভুবনে একবার প্রবেশ করলে ফিরে আসার পথ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর।