রুপন্তি পালাচ্ছে। কোলে তুর্য, ওর জীবনের একমাত্র পরোয়া। পেছনে তাড়া করছে তুহিন নামের বিভীষিকা। এই বিভীষিকা তুর্যকে জানে মারতে চায় যে কোনো মুল্যে। রুপন্তি কেন চোখের সামনে বেঁচে থাকার একমাত্র উৎসকে নিঃশেষ হতে দেখবে? অতঃপর শুরু হয় তার বেঁচে থাকার যুদ্ধ। পরবর্তীতে দেখা গেল বিভীষিকা নয়, এক মরীচিকা তাড়া করে বেড়াচ্ছিল। তুহিন নামের বিভীষিকা আসলে ক্ষতবিক্ষত মায়ারই এক ভয়ঙ্কর রুপ। অন্তরালে বসে একের পর এক দাবার গুটি চালছে এক মুখোশধারী। রুপন্তি তখন ফিরতি পথ ধরে মরীচিকার রহস্য উদঘাটন করতে। শেষ অবধি সফল হবে কি?