মহসিনের অপমান, নির্যাতনে বিপর্যস্ত হতে থাকে সেঁজুতির জীবন। একসময় মহসিন সিদ্ধান্ত নেয় সেঁজুতিকে ডিভোর্স দেবে। ডিভোর্স হয়ে যায় সেঁজুতির। সেঁজুতি ফিরে আসে বাবা মায়ের সংসারে। বিপর্যস্ত, বিধ্বস্ত সেঁজুতির মনে হয়, এই জীবন নিয়ে সে কি করবে এখন? কিভাবে পার করবে সে তার জীবন? মনে হয়, সে একটা ধ্বংসস্তুপের ওপর দাঁড়িয়ে আছে। এ ধ্বংসস্তুপ থেকে সে উঠে দাঁড়াবে কিভাবে? ঘুরে দাঁড়িয়ে জীবনকে আর ছুঁতে পারবে কি কখনও সেঁজুতি? সেঁজুতির গল্প নিয়ে সেঁজুতির শুভ্র আকাশ।