সাহেদ একা একা বাইরে হাঁটছে। মায়ার কথা তার ভীষণ মনে পড়ছে। মায়া নিশ্চয়ই তার উপর রাগ করে আছে। সাহেদ যাবে মধুপুর, এখনই সিদ্ধান্ত নিলো। মেয়েটা অভিমান নিয়ে জন্মদিন পার করবে এমনটা হতে দেওয়া যায় না। সাহেদ মায়াকে গিয়ে কী বলবে মনে মনে ভেবে রেখেছে। মায়ার কাছে শুরুতেই গিয়ে ক্ষমা চাইতে হবে তার। একবার স্যরি বললেই মায়া আর কোন রাগ কিংবা অভিমান মনে পুষে রাখতে পারবে না। মেয়েটা তার সমস্ত মায়া ঢেলে দেবে সাহেদের ভালোবাসার অঞ্জলি হিসেবে। তারপর দুজন বসবে জোছনার আলোয় কোন পুকুর পাড়ে। দুজন দুজনের হাত ধরে তাকিয়ে থাকবে আকাশের দিকে।
গল্পটা নিখাদ প্রেমের। এক আদর্শ পুরুষের ভালোবাসার গল্প। অভিমান ভাঙানোর গল্প আর এক প্রতিবাদী নারী চরিত্রের ভুবনে পাঠকদের স্বাগতম।