“হৃৎপিণ্ডের গান” বইটির প্রথম ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
সমকালীন জগত-জীবনের নানা দিক অবলোকন,
সমাজ-মানুষ-নিসর্গ নিয়ে কিছু উপলব্ধি,
নানা সঙ্গতি-অসঙ্গতির মধ্যে বেঁচে থাকা,
অপার আনন্দ আর অসীম দুঃখবোধের
মধ্য দিয়ে চলতে চলতে জীবনের মানে
খোজা— এইসব টুকরো বিষয় নিয়ে
সাজানো কিছু লেখা এসেছে এখানে। প্রিয়তম বর্ণাবলি যখন প্রকাশ করে
অন্তরতম শব্দমালা, তখন তা আর শুধু
পরানগহনে বসত করতে চায়
না— অন্য সবার সামনে আসার একটা
সলজ্জ সাধ থাকে। এই সাধ থেকেই
বইটি আলোর মুখ দেখলো।