ঠিক ওইসময় কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে উদ্দাম স্রোতে চাঁদের রুপালি জোছনা ঝলসে উঠেছে। ছাদের ডিজে নৃত্যের তালে শুভ্রর ঘরে নিরালায় শুয়ে দেখছিল নীলা। বন্ধুদের বিদায় দিয়ে শুভ্র টলতে টলতে ঘরে ঢুকল বিপর্যস্ত অবস্থায়। ওকে ফুটফুটে বাচ্চার মতো লাগছে আবছা আলো-আঁধারে। ঠোঁটে আর কপালে চুম্বন এঁকে বিছানায় শুইয়ে দিল যত্ন করে। মাতাল হলে শুভ্র কেঁদে ওঠে। ওর বুকের পশমগুলোর ওঠানামা দেখে কেমন ঘোরে বিভোর হয়ে ছিল নীলা।