বইটিতে আছে একটা তীক্ষ্ণ আর অতিপ্রাসঙ্গিক বার্তা। এটা মিনতি করে আমাদের থামাতে বলছে জগৎমাতার দুর্দশা, একান্ত অনুরোধ করছে যেন আমরা আবার আসি প্রাকৃতিক জগতের সংস্পর্শে, তাকে জানি, বুঝি, তারপর সম্পর্কটাকে কাজে লাগাই পারস্পরিক সুবিধার্থে। জিম করবেটের কাছে জঙ্গল এতটাই স্বাভাবিক, ঠিক যেমন শিরায়-শিরায় চলাচল করে রক্ত। সাহিত্যিক কোয়ালিটির বাইরে এই মাপের অনুভব না-থাকলে ‘জাঙ্গল লোর’ লেখা যায় না। জঙ্গলের উপর লেখা বিশ্বখ্যাত সবচেয়ে ভালো বই ‘জাঙ্গল লোর’