ফ্ল্যাপে লিখা কথা
গল্পটা এখানেই শেষ করা হলো।
মানে!
মানে অত্যান্ত সোজা। শ্যামের নাম শুনে রাধ উতলা হয়েছে, ঘটনাটা শেষ হয়ে গেছে।
তাহলে কি পলায়নই একমাত্র ভরসা!
অবশ্যই!
ঘর ছেড়ে চলে গেছে মুহিব-সুস্মিতা! শুরু করেছে নতুন জীবন। মনের অজান্তেই হারিয়ে গেছে নিভৃত নীপবনে। কী এমন ধ্বংসযজ্ঞ হয়ে গেছে তাতে এই ঘুণে যারা সমাজের?
সোবহান সাহেবের খুব অস্থির অস্থির লাগছে। মধ্যবিত্তের টানাপোড়োনের সংসার তার। এর মাঝে মেয়ে বেড়ে ওঠা মারে দুশ্চিন্তা বড় হওয়া। পলায়ন, গুম, হত্যা, কী হলো সুস্মিতার ? স্নেহময় বাবা হিসেবে কী-ই বা করতে পারেন তিনি।
অধ্যাপক সমত রহমান একজন সৌখিন লেখক। সমাধান চান তিন সহজ প্রশ্নের। অভিসার কি অপরাধ। প্রেমিক কি অপরাধী? অভিভাবক কি অনভিপ্রেত? প্রশ্নের জবাব চান সবাই । এমন কী সুস্মিতা-মুহিব নিজেরাও।
কিন্তু এ কী! তারা যে মৃত! তাহলে কিভাবেই বা ঘটছে একর পর এক সব ভয়ংকর দুর্ঘটনা। কীভাবে সম্ভব এইসব প্রশ্নের সমাধান।
মধ্যবিত্ত জীবনে প্রেম-ভালোবাসার রোমহর্ষক গল্প-ভালোবেসে, সখী নিভৃতে যতনে।