“দি ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সী” বইটির সম্পর্কে কিছু কথাঃ
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে।
সমুদ্র এমন এক বই যাকে পাঠ করলেও ফুরায় না। যে কারণে যুগের পর যুগ সমুদ্রের প্রতি মানুষের আগ্রহ ফুরায়নি। ‘দ্য ওল্ড ম্যান অ্যান্ড দ্য সি’ ~ The Old Man And The Sea আর্নেস্ট হেমিংওয়ের বিখ্যাত একটি উপন্যাস। তিনি উপন্যাসটি লিখেছিলেন জীবনের শেষের দিকে। প্রথমে নাকি উপন্যাসটি ছাপা হয়েছিল প্রায় পঞ্চাশ হাজারের মতো কপি। পৃথিবীর অধিকাংশ ভাষাতেই অনূদিত হয়েছে উপন্যাসটি। আর সে কারণেই উপন্যাসের বিভিন্ন বর্ণনা আর ঘটনা নিয়ে পাঠকদের মধ্যে আলোচনার অন্ত নেই। অনেকে বলেছেন বুড়ো সান্তিয়াগো এই গল্পের নায়ক। অনেকে বলেছেন সমুদ্রই এই গল্পের নায়ক। এই সমুদ্র সম্ভবত সকল প্রাণীর শিক্ষক। বুড়ো সান্তিয়াগো তার ছাত্র।