‘খাজুরাহ সুন্দরী’ বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা
মন্দিরময় নগরী খাজুরাহ । চান্দেলরাজ বিদ্যাধরের নির্দেশে সেখানে নির্মিত হচ্ছে মিথুন ভাস্কর্য সমন্বিত কান্ডারীয় মন্দির। দাসের হাট থেকে মন্দির- ভাস্কর্য নির্মাণের জন্য কিনে আনা হয় নারীদের। তারপর তাদের উলঙ্গ করে নগ্নমূর্তি রচনা করেন ভাস্কররা। অসহায় নারীদের লজ্জা-কান্না মিশে যায় পাথরের বুকে। তেমনই এক সুরসুন্দরী মিত্রাবৃন্দা । তার প্রেমে বিভোর হয় সৈনিক রাহিল। এই প্রেম তাদের নিয়ে যায় এক ভয়ঙ্কর পরিণতির দিকে। কী সেই পরিণতি?— চিতোরেশ্বর মহারানা কুম্ভ । তার স্ত্রী কৃষ্ণপ্রেমে বিভোর মীরাবাঈ। মীরাবাঈ বাহ্যজ্ঞানহীন কৃষ্ণপ্রেমে। কিন্তু মহারানা কুম্ভ তখনও প্রেম খুঁজে বেড়ান। তাঁর রক্ত উদ্দাম হয় নারীস্পর্শে। কারণ তিনি রক্তমাংসের মানুষ। শেষ পর্যন্ত কুম্ভ কী খুঁজে পেলেন তার ইপ্সিত নারীকে ? …. একমলাটে ভারতের ইতিহাসের পটভূমিতে রচিত দুই প্রেমকাহিনি। খাজুরাহ সুন্দরী ও একা কুম্ভ।