গভীর রাতে চালান ছাড়তে গিয়ে খুন হয়ে গেলেন তুরাব গুণিন। লাশের পাশে বাড়ির পাহারাদার ফজলুর ইউনিফর্ম পাওয়া গেলে গ্রেফতার করা হয় তাকে। কিন্তু, তার কাছ থেকে কিছুতেই সত্য জানা যাচ্ছিল না বলে দিল্লি থেকে আনা হয় ডিটেকটিভ রুদ্রাক্ষকে। তিনি এসেই মুক্ত করে দিলেন ফজলুকে। জানালেন, ফজলু নয়, খুনি অন্য কেউ।
‘ব্ল্যাক’ এর প্রতিটি পাতায় রুদ্রাক্ষ খুঁজে ফেরেন প্রকৃত খুনিকে। তার সাথে যােগ দেয় সহকারী অরূপ। ব্ল্যাক ম্যাজিক দিয়ে উপন্যাস শুরু হলেও আমি বলব, এটি একটি গােয়েন্দা কাহিনী।