মনজুরুল আহসান বুলবুল পেশাদার সাংবাদিক। সম্মানিত ফেলো, বাংলা একাডেমি। মাঠ থেকে শুরু করে সাংবাদিকতার শীর্ষ পর্যায় পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছেন। প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মাধ্যমে। কাজ করেছেন দৈনিক সংবাদ, যুগান্তর, বাংলার বাণীতে। বাংলাদেশের বেসরকারি টেলিভিশনে প্রথম প্রজন্মের সাংবাদিক। কাজ করেছেন একুশে টেলিভিশন, বৈশাখী ও এটিএন বাংলায়। লেখালেখি করছেন প্রথম সারির প্রায় সকল সংবাদপত্রে। বিশ্লেষক হিসেবে হাজির। হয়েছেন সব টেলিভিশনের পর্দায়। জনপ্রিয় টেলিভিশন উপস্থাপক হিসেবে প্রশংসিত হয়েছেন। সাংবাদিকতায় শিক্ষা নিয়েছেন দেশে-বিদেশে। সাংবাদিকতার জনপ্রিয় শিক্ষক ও প্রশিক্ষক। তিনবার বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের নির্বাচিত সভাপতি। সংবাদপত্র শিল্পের তিনটি ওয়েজ বোর্ডের সদস্য। ছিলেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহসভাপতি। সার্টিফিকেট অব মেরিট পেয়েছেন জাপানের ফরেন করেসপন্ডেন্ট ক্লাব (এফসিসিজে) থেকে। পেয়েছেন ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব পদক, ঋষিজ স্বর্ণপদক, আমরা সূর্যমুখী পদক, বৃহত্তর ময়মনসিংহ ফোরাম পদক, চন্দ্রাবতী স্বর্ণপদক এবং কলকাতার অন্নদাশঙ্কর স্বর্ণপদক। তিনি পল হ্যারিস ফেলো। ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল প্রেস ইনস্টিটিউট- আই পি আই এর ভাইস চেয়ার। স্বাধীন গণমাধ্যম ও মুক্ত সাংবাদিকতার একজন একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে দেশে বিদেশে স্বীকৃত। মুক্ত সাংবাদিকতার জন্য ইউনেস্কো প্রবর্তিত ‘গুইরেমো ক্যানো’ পুরস্কারের জুরি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ছিলেন বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট পরিচালনা বোর্ড সদস্য। বর্তমানে বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সদস্য। সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে বার বার নির্বাচিত হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটে। দায়িত্ব পালন করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জুরি হিসেবে। অন্যান্য বই: দুইশ’ ছড়ার ঝিলিক, একজন ধনী মানুষ ও লুপ্তপ্রায় উত্তম, প্রামাণ্য শেখ হাসিনা (সম্পাদনা), বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশ (সম্পাদনা) ও শফিকুল হক চৌধুরী স্মারকগ্রন্থ (সম্পাদনা)।

লেখক সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা থাকলে আমাদেরকে জানান