ফ্ল্যাপে লেখা কথা
চড়ুইটা বড্ড জ্বালাতন করে। এখানে সেখানে খড়কুটো ফেলে রাখে । প্রাকৃতিক কর্ম করে ঘরে নোংরা করে। মা ভীষণ বেগে যান। তাপরও পিতুন দমে না। চড়ুইটিকে শস্যদানা খেতে দেয়। তার ছবি আঁকে। এসব কাজে তাকে সহায়তা করেন বাবা। একদিন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ে পিতুন। তারপর…। ‘পিতুন ও একটি চড়ুই’- একটি শিশু আর ছোট্র পাখির গল্প। যারা পরস্পরকে ভীষণ পছন্দ করে, ভালোবাসে।
এক গরিব চাষী তার মেয়েকে স্বপ্ন দেখাতেন বৃত্তি পেলে খবরের কাগজে তার ছবি ছাপা হবে। ঠিকমতো খাবার জোটে না । কেরোসিনের অভাবে সন্ধ্যার পর লেখাপড়া করতে পারে না। তারপর দারুণ কাণ্ড করে বসে মিনু। ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পায়। এবার মহা বিপদে পড়ে তার বাবা। মেয়েকে দেয়া কথা সে কিভাবে রাখে? এক হৃদয়ছোঁয়া কাহিনী ‘কৃতী ছাত্রী’।
সবাই জানে, পারুর বাবা একজন চোর। পান থেকে চুন খসলেই তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। বাঁধা হয় পিঠমোড়া দিয়ে। সবাই হাসাহাসি করে, ফোড়ন কাটে। লজ্জায় পারু মাথা নিচু করে থাকে। তার ভেতরে একটা স্বপ্ন লালন করে সে জানে তার বাবা চুরি ছেড়ে দিয়েছে। কেন? অন্যরকম গল্প ‘পারুর স্বপ্ন’। চোখে জল এনে দেয়
বতু একজন মুক্তিযো্দ্ধা । অদ্ভুত তার কাণ্ডকারখানা । লোকে তাকে ডাকে বতু পাগলা। ‘বতুর পাগলামি’ দেশপ্রেমী এক মানুষের গল্প । বিশাল হৃদয়ের এক প্রকৃত যোদ্ধার গল্প।