বৈজ্ঞানিক বস্তুবাদ

৳ 200.00

লেখক রাহুল সাংকৃত্যায়ন
প্রকাশক রুক্কু শাহ ক্রিয়েটিভ পাবলিশার্স
ভাষা বাংলা
দেশ বাংলাদেশ

সূচীপত্র
কার্য-কারণ বা হেতুবাদ
ব্যাখ্যা
নিয়তিবাদ
বিজ্ঞানের নিয়ম
মানুষের স্বাধীনতা
হেতুবাদ তর্কনির্ভর নয়, বস্তুনির্ভর
সম্ভাব্যতা
সত্য এবং অসত্যের জ্ঞান
সত্য
সত্যজ্ঞান
প্রয়োগ এবং সিদ্ধান্তের ঐক্য
মূঢ় বিশ্বাস
ধর্ম ও ধর্মতত্ত্ব
ধর্ম অপ্রয়োজনীয়
ধর্মের নব-ভাষ্যকার
ধর্মের তত্ত্ব-সংক্ষেপ
নৈতিকতা
পরিবর্তনশীল নৈতিকতা
প্রাচীন ভারতে যৌন-নৈতিকতা
সমাজতন্ত্রী বনাম ধনতন্ত্রী নৈতিকতা
সমাজ হিতৈষী নৈতিকতার মাপকাঠি
বিকৃত দর্শন
উদয়নের ঈশ্বরবাদ
প্রয়োজনবাদ
ভাববাদ
বস্তুবাদ এবং দ্বন্দ্ববাদ
বস্তু বা বস্তুতত্ত্ব
বস্তুর ব্যাখ্যা
বিরুদ্ধবাদীদের যুক্তির জবাব
বস্তুবাদীদের আদর্শ
দ্বন্দ্ববাদ
ব্যাখ্যা
দ্বন্দ্বাত্মক নিয়মের বৈশিষ্ট্য
দ্বন্দ্ববাদের ষোলোটি সূত্র
ক্ষণিকবাদ
যান্ত্রিক বস্তুবাদ
বৈজ্ঞানিক বস্তুবাদ
পরিবর্তনের ঘটনা-শৃঙ্খলা
বিরোধী-সমাগম
গুণগত পরিবর্তন
প্রতিষেধের প্রতিষেধ

তাঁর জন্ম ১৮৯৩ খ্রিস্টাব্দে সনাতন হিন্দু ভূমিহার ব্রাহ্মণ পরিবারে। জন্মস্থান উত্তর প্রদেশের আজমগড়ের একটি ছোট্ট গ্রাম। তাঁর আসল নাম ছিল কেদারনাথ পাণ্ডে। ছোটোবেলাতেই তিনি মাকে হারান। তাঁর পিতা গোবর্ধন পান্ডে ছিলেন একজন কৃষক। বাল্য কালে তিনি একটি গ্রাম্য পাঠশালায় ভর্তি হয়েছিলেন। আর এটিই ছিলো তাঁর জীবনে একমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা। অষ্টম শ্রেণী অবধি অধ্যয়ন করেছিলেন। এখানে তিনি উর্দু ও সংস্কৃতের উপর প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। তিনি বহু ভাষায় শিক্ষা করেছিলেন যথা : হিন্দি, উর্দু, বাংলা, পালি, সংস্কৃত, আরবি, ফারসি, ইংরেজি, তিব্বতি ও রুশ।

পুরস্কার তালিকা
পদ্মভূষণ (১৯৬৩)
সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার (১৯৫৮)

ব্যক্তিগত জীবন
জালিওয়ানওয়ালা বাগের হত্যাকান্ড (১৯১৯) তাঁকে একজন শক্তিশালী জাতীয়তাবাদী কর্মীতে রূপান্তরিত করে। এ সময় ইংরেজ বিরোধী কার্যকলাপের অভিযোগে তাকে আটক করা হয় এবং তিন বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়। এ সময়টিতে তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ সংস্কৃতে অনুবাদ করেন। পালি ও সিংহল ভাষা শিখে তিনি মূল বৌদ্ধ গ্রন্থগুলো পড়া শুরু করেন। এ সময় তিনি বৌদ্ধ ধর্ম দ্বারা আকৃষ্ট হন এবং নিজ নাম পরিবর্তন করে রাখেন রাহুল (বুদ্ধের পুত্রের নামানুসারে) সাংকৃত্যায়ন (আত্তীকরণ করে যে)।, জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর তিনি বিহারে চলে যান এবং ডঃ রাজেন্দ্র প্রসাদ-এর সাথে কাজ করা শুরু করেন। তিনি গান্ধিজীর আদর্শে অনুপ্রাণিত ছিলেন এবং এসময় তিনি গান্ধীজী প্রণীত কর্মসূচীতে যোগদান করেন। যদিও তাঁর কোনো আনুষ্ঠানিক শিক্ষা ছিলো না, তবুও তার অসাধারণ পান্ডিত্যের জন্য রাশিয়ায় থাকাকালীন লেনিনগ্রাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাকে শিক্ষকতার অনুরোধ করা হয়। তিনি তা গ্রহণ করেছিলেন। ভারতে এসে তিনি ডঃ কমলা নামক একজন ভারতীয় নেপালি মহিলা কে বিয়ে করেন। তাদের দুই সন্তান হয়, কন্যা জয়া ও পুত্র জিৎ। পরে শ্রীলংকায় (তৎকালীন সিংহল) বিদ্যালঙ্কার বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। এখানে তিনি গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে দার্জিলিংয়ে, ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দের ১৪ এপ্রিল তারিখে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।


লেখক সম্পর্কে বিস্তারিত পড়ুন →
বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ

প্রকাশকের অন্য বইসমূহ