“আত্মতত্ত্ব ভেদ-পঞ্চম খণ্ড” বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ
“যা আছে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে তা-ই আছে মানবভাণ্ডে” আবার কেউ। কেউ বলে থাকেন “যা নেই বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে তাও আছে মানবভাণ্ডে” । কিন্তু কিভাবে? যেমন- ধর্মীয় শাস্ত্রগ্রন্থে বর্ণিত আদিপিতা, আদিমাতা, সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা, সংহারকর্তা, বৰ্থ, স্বর্গ, নরক, পাপ, পুণ্য, স্বর্গীয়দূত প্রভৃতি মানবদেহে অবস্থান করে কি-না।। করলে তা কী নামে? এগুলােই ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণসহকারে অত্যন্ত। প্রাঞ্জল ভাষায় আত্মতত্ত্ব ভেদ (১ম- ৭ম খণ্ড) গ্রন্থে বর্ণিত হয়েছে। সাধারণ্যে অলৌকিক বলে খ্যাত এ বিষয়াদির শুধু অস্তিত্ব। অবস্থানই বর্ণনা করা হয়নি; এর সংজ্ঞা, প্রকারভেদ এবং মূল্যায়ন। করে তার ব্যবচ্ছেদও (পােস্টমাের্টেম) করা হয়েছে অত্যন্ত সুনিপুণ দক্ষতায়। আত্মতত্ত্ব ভেদ পঞ্চম খণ্ডে ‘জ্ঞান’ হতে ‘পুরুষত্ব’ পর্যন্ত। ২২টি মূলক বর্ণনার মাধ্যমে মানবদেহ নামক বিশ্ববিদ্যালয়ে পালনকর্তা, পাকপাঞ্জাতন, মসজিদ, মন্দির, দেবালয়, শিঙ্গা, নুর, ফেরেস্তা, তীর্থ, স্বর্গ, মর্ত্য, চন্দ্র, সূর্য, বিশ্ব, ভুবন কী নামে কোথায়। অবস্থান করছে তার বিশদ বর্ণনা রয়েছে।