নীলপুর আর আশেপাশের গ্রামবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে কালু ডাকাতের অত্যাচারে। আজ এই গ্রামে তো কাল ঐ গ্রামে ডাকাতি করছে কালু ডাকাত আর তার দল। ভয়ে সন্ধ্যার পর কেউ দরজা জানালা খোলা রাখে না এই গ্রামগুলোতে। এই কালু ডাকাতকে ধরার প্রজেক্ট হাতে নেয় শিশিলিনের ক্ষুদে গোয়েন্দারা। কিন্তু তারা বুঝতে পারেনি কালু ডাকাত আর তার দলের সদস্যরা কতটা ভয়ংকর। গোপন ফাঁদ পেতে তারা বন্দি করে ফেলে লেলিনকে। হাত-পা মুখ বেঁধে তাকে নিয়ে যায় কাফনঝিলে। সেখানে লেলিনের চোখের সামনেই কবর খোঁড়া হয়। ঐ কবরে জ্যান্ত মাটি দেয়া হবে লেলিনকে। লেলিন মুক্তির জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করতে থাকে। একসময় বুঝতে পারে তার মুক্তির আর কোনো উপায় নেই। কারণ সে যে এখানে বন্দি তা কেউ জানে না। এমন কী শিশিরও না। তাহলে কে তাকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাবে? আর কে আটক করবে কালু ডাকাত আর তার দলকে? শেষ পর্যন্ত কী শিশির উদ্ধার করতে পেরেছিল লেলিনকে? আর ধরতে পেরেছিল দুর্ধর্ষ কালু ডাকাত আর তার দলের ভয়ংকর সদস্যদের?