“হানাবাড়ি খুনরহস্য” বইয়ের পেছনের কভারে লেখা:প্রায় দুশ বছর পুরনাে যােগিন্দর লালের কুঠিবাড়িতে সহসাই কী সব ভৌতিক আনাগােনা শুরু হয়। শােনা যায়, ডাফলিন নামের এক বিলিতি সায়েবকে নাচ দেখাতে এসে কুঠিতেই নাকি খুন হয় এক নেটিভ নর্তকী। তারপর কেটে যায় আরাে কত কাল! বারবার হাতবদল হয় যােগিন্দর লালের কুঠি, কিন্তু কেউ স্থায়ীভাবে থিতু হতে পারে না। গুগলের সূত্র ধরে একদিন সেই কুঠিবাড়িতে গিয়ে ঢােকে বনি ও তার বন্ধুরা। সেখানে গিয়ে ওদের অদ্ভুত সব অভিজ্ঞতা হয়। সহসাই হলঘরে চোখধাধানাে আলাে জ্বলে ওঠা, নাচঘরে মাঝরাতে বিকট আর্তনাদ, আরাম কেদারার অবিরাম দুলতে থাকা, চিতাবাঘের চিল্কার ওদের বিষম ভড়কে দেয়। বনির বড়বােন মলি সিদ্ধান্ত নেয়, ওরা সেখানে যাবে। কী রহস্য লুকিয়ে আছে তাকে সেটা জানতেই হবে। পুলিশের সাের্স মিশু ওদের সঙ্গে থাকবে বলে জানায়। কিন্তু তারপর…! কী হলাে ওদের ভাগ্যে? কেই-বা সেই টেরাচোখের চোক চোক বুড়াে!